లిష్య, মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী। সত্যের সঙ্গে যোগ থাকিবে। নাটক নভেল ইত্যাদি পাঠ করা যোগ 警 শাস্ত্ৰে নিষিদ্ধ ”, “অন্তরের কু-অভ্যাস সকল দূর না হইলে ধৰ্ম্মলাভ হয় না। “ কিন্তু উহা কি এক দুই দিনে দূর করা যায় ? উহা দূর করিতে অনেক সময় লাগে। মানুষ সেই সময়টুকু ধৈৰ্য্যধরিয়া থাকিতে চায় না। আর একটি কারণে ধৰ্ম্মলাভ কঠিন , লোকে আপনি আপন রুচি অনুসারে ধৰ্ম্ম চাষ । রুচির সহিত অমিল হইলে সে ধৰ্ম্ম লইতে
- ן וף ואן ס
' মতান্তরে বিচ্ছেদ-—“মতান্তরে বিশেষ হৃদয়বন্ধুর সহিতও বিরোধ হয়, বন্ধু শক্রি হন । তখন লোকে বিরোধী মতকে ঘুণিত করিবার জুন্য সেই মতের লোকদিগকেও মিথ্যা দোষারোপ করে, চরিত্রে কলঙ্ক দেয় । এজন্য খৃষ্টসমাজে কত নরহত্যা হইয়াছে ও হইতেছে । এই মতের ধৰ্ম্ম বিদায না হইলে সত্য ধৰ্ম্মের শোভা বিস্তার হইবে না ।” ধৰ্ম্মলাভ> —“ধৰ্ম্ম প্ৰকৃতিতে লাভ হইয়াছে কি না কখন জানা যাইবে ? উত্তর ; ~-আ গুন যেমন সকল অবস্থাতেই একরূপ থাকে কোন অবস্থাতেই উহার রূপান্তর হয না, সেইরূপ বিপদের সময়ও যাহার ধৈৰ্য্য নষ্ট হয় না, সত্যধৰ্ম্ম একরূপ থাকে, বিনয় ও সাম্যের কিছুমাত্র অবস্থাস্তর হয় না। সে প্রকৃতিতে ধৰ্ম্মলাভ করিয়াছে বুঝিবে । বিপদের সময় ধৰ্ম্ম, ধৈৰ্য্য, বিনয় ও মিত্ৰতা ঠিক থাকিলেই ধৰ্ম্মলাভ হইয়াছে জানিবে। হরিনাম-“হরি এই শব্দ মাত্ৰ হরিনাম নহে। যে নামে যাহার পাপের তরণ হয তাহার তাহাই হরিনাম । দুৰ্গা, কালী, রাম, কৃষ্ণ, নারায়ণ, আল্লা, খোদা, যিশু যিনি যে নামে বিশ্বাসী তাহাই তেঁহার হরিনাম।” ) “হরিনাম করিতে করিতে নেশা হয় । ভাং গাজা ইত্যাদির নেশা কিছুই নহে । নামের নেশা ছোটে না, সর্বদা স্থায়ী ।”
