পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/৪১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ'গোস্বামী। দান, গৃহকৰ্ম্ম দেখা ও করা, নিকটে দুঃখীলোক আসিলে তাg.7র তত্ত্বাবধান করা ৷’’ “পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠের দিকে মানসিক দৃষ্টি রাখিয়া অন্তরে ভগবানের নাম করিবে, রাস্তার মাটির দিকে চাহিয়া চলিবে, এবং কর ধরিয়া নাম করিবে, ইহাতে মনোযোগ বাড়ে।” • 曹 বাগদ্রার কােবক্ষণ-“যে ব্যক্তি সত্য-ব্রত, মিষ্টভাষী ও অপ্ৰমত্ত হইয়া ক্ৰোধ, মিথ্যাবাক্য, কুটিলতা ও লোকনিন্দ পরিত্যাগ করেন। তঁহার বাগদ্বার সুরক্ষিত হয় ।” “সত্যবাদী হইবে, সত্যবাক্য বলিবে, সত্যচিন্তা করিবে, ত্য কাৰ্য্য করিবে ; অসার বৃথা কল্পনা করিবে না, বৃথা কথা কহিবে না।” পরনিন্দা-“পরনিন্দা করিবে না, পরনিন্দ। শুনিবে না, যেখানে পরনিন্দ হয়। সেখানে থাকিবে না।” “পরের দোষ কখনই দেখিবে না ; সৰ্ব্বদাই নিজের দোষ দেখিবো। নিজের মধ্যে যাহা লুকায়িত আছে তাহা অন্বেষণ করিয়া নিজের দোষ দেখিতে পাইলে পরের নিন্দায় প্ৰবৃত্তি হয় না, পরের দোষ দর্শনে ইচ্ছা হয় না ।” 棘 “পরনিন্দা সৰ্ব্বদা পরিত্যাজ্য। প্রত্যেকের মধ্যেই কিছু না কিছু গুণ অাছে । দোষের অংশ পরিত্যাগ করিয়া গুণের অংশ গ্ৰহণ করিবে । তাহাতে হৃদয় পরিশুদ্ধ হইবে । নিন্দনীয় বিষয় গ্ৰহণ করিলে এবং তাহা আলোচনা করিলে আত্মা অত্যন্ত মলিন হইয়া যায়। যাহারু যে দোষের জন্য তাহাকে নিন্দ করা যায়। সেই দোষ ক্ৰমে নিজের মধ্যে আসিয়া পড়ে । অন্যকে অপরের কাছে হেয় করিবার জন্য কোন কথু বা ভাব প্ৰকাশ করার নামুই নিন্দ । ইহা সত্যকথা হইলেও নিন্দ হইবে। যাহা পরের উপকারার্থে করা যায় তাহ নিন্দ। নহে । যেমন পিতা পুত্রের উপকারের জন্য তাহার বিষয় মন্দ বলেন। নিজে