পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/৪২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

నిజ8". " মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী । তাহা বুঝিতে পারা যায় না। ইন্দ্ৰিয় দমন হইলেই বুঝা যায় অভিমান কত অনিষ্ট করে। ইন্দ্ৰিয় দমন না হওয়া পৰ্য্যন্ত কিছুই হইল না। জানিবে।" ইন্দ্ৰিয় দমন না করা পৰ্য্যন্ত ধৰ্ম্ম কৰ্ম্ম কিছুই হয় না।” জাতি নাশ-“হিংসা, মান, লজ্জা ইত্যাদি যতদিন আছে ততদিন কোন প্রকারেই মানুষ জাতি অতিক্রম করিতে পারে না । যােণর তার হাতে খাইলেই যে জাতি যায় তাহা নয় ।” বিভিন্ন পথ —“সম্মুখ যুদ্ধ কয় জনে করিতে পারে ? যাহারা না পারে তাহারা অবশ্য অন্য উপায় অবলম্বন করিবে । সংসারে থাকিয়া ধৰ্ম্ম করা উচিত মানুষ বলে বটে, কিন্তু যিনি তাহা না পারেন, ফ্রিনি নিজকে দুর্বল মনে করেন তিনি যে অবস্থায় যথায় যাইয়া ধৰ্ম্ম লাভ করিতে পারেন তাহাই করিবেন } সকলকেই যে এক পথে চলিতে হইবে তাহা নয় ।” বিচার-“বিচার বিহীন কখনই হইবে না । দয়ায় ও বিচার চাই। যতটুকু সাধ্য ও কীৰ্ত্তব্য ততটুকু মাত্র দয়া করিবে । অতিরিক্ত দয়া করিয়া অনেক বড় বড় সাধু মারা গিয়াছেন। দয়া করিতে যোগীদের খুব বিচার করিতে হইবে। তাহা না হইলে তঁাহারা বিষম বিপদে পতিত হইবেন । যোগী যখন দেখিবেন এই ব্যক্তিকে • এই পরিমাণে দয়া করিলে প্ৰকৃত উপকার হইবে তখনই তিনি দয়া করিবেন ।” অভচপাবদিচ্ছি।-“অনেক সময় নিজের শক্তি দেখিয়া দেখিয়া মনে হয়। উহা কিছুই নহে। যখন যাহা প্রয়োজন ভগবৎ ইচ্ছাতে সম্পন্ন হয়। যদি যথার্থ শিশুর মত থাকিতে পারি। তাহা হইলে মাতা সৰ্ব্বদা দৃষ্টি রাখেন। আমার নিজের জীবন আলোচনা করিয়া দেখি আমি ইচ্ছা! পূর্বক ভাবিয়া চিন্তিয়া কিছুই করি নাই। টােলে পড়িতাম, গোড়া