পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/৪৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী । একত্র হইয়াছে। তাহার মধ্যে অপূৰ্ব্ব বৃক্ষ আছে। কিন্তু বীজ হইতে বৃক্ষ বাহিত্ন করিতে হইলে যে প্ৰণালী অবলম্বন করিতে হয় তাহা, श्रडएछ भां ।” “ব্রাহ্মসমাজে গেলে কি উপবীত ত্যাগ করিলে ব্ৰাহ্মসমাজে ঘাতীয়া হয় না ; যথার্থ ধৰ্ম্মাগী হইয়া যাওয়া চাই।” উচ্চ অবস্থা—“দার জিলিং গিয়া যতক্ষণ নীচে ছিলাম বৃক্ষ লতা ঘর বাড়ী নদী প্রভৃতি পৃথক পৃথক দেখিলাম। ক্ৰমে উপরে উঠতে উঠতে যখন উচ্চ শিখরে উঠলাম তখন সমস্ত একাকার বােধ হইল ; একটী আকাশে যেন সমস্ত আবৃত হইয়াছে। এইরূপ ধৰ্ম্মের সোপানে সেই অনন্ত ভূমী পুরুষের নিকটবৰ্ত্তী হইলে তাহার সত্তাতে নিশ্চয়ই সমস্ত আচ্ছন্ন বোধ হয় । তখন পৃথক পৃথক কল্পনা করাও আশ্চৰ্য্য ।” শরীর ও আত্মাণ—“পূৰ্ব্বে শরীরে একটু পীড়া হইলেই মন খারাপ হইত। এখন দেখি শরীর ও আত্মা সম্পূর্ণ দুইটী বস্তু, যেমন হিমালয়ের নিকট গেলে শরীরে শীত বোধ হয়, সেইরূপ শরীরে কোন ব্যথা কি পীড়া হইলে জানা যায় মাত্ৰ, ভোগ হয় না, ভোগ শরীরেরই হয়।” সাধনের উপযুক্ত স্থান—“যথার্থ উপযুক্ত স্থান হিমালয় ; তৎপর নৰ্ম্মদ, গোদাবরী, গঙ্গা, যমুনা এই সকল নদীর তীরস্থ প্রস্তরময় স্থান এবং পঞ্জাবের রাভী নদীতীরস্থ স্থান। বঙ্গদেশ নানাকারণে উপযুক্ত নহে ; জল বায়ু মৃত্তিক সমস্তই বিরোধী ।” হিমালয় ১—“হিমালয়ে বৌদ্ধলা মাদিগের মঠ আছে। আমি সেখানে গিয়া কিছুদিন ছিলাম। তঁহাদের সাধনপ্রণালী দেখিয়া অনঙ্গ হইল।” মৃত্যু মানুষ্যের হাতে নম্ন—“দ্বারভাঙ্গায় সাতজন ডাক্তার একমত হইয়া আমাকে বলিলেন অদ্যা ৩ ঘণ্টার মধ্যে মৃত্যু হইবে ( দ্বারভাঙ্গায়