পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/৪৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ইনি একবার সঙ্কটাপন্ন রোগে পড়িয়ছিলেন ) । সেই দিন झुक्ला) হইতে আমি উঠিয়া বসিলাম ; এবং ৩ দিন পরে কলিকাতায় আসিলাম। ঢাকাতেও মৃত্যু হইবে বলিয়া ডাক্তার মত প্ৰকাশ করিয়াছিলেন ; কিন্তু তুমামি উঠিয়া বসিলাম।” জাতি বিচার—“শূদ্র ঘরে গেলেই খাদ্য নষ্ট হয় না, শূন্দ্রেও ব্ৰাহ্মণত্ব আছে, গুণ দ্বারাই জাতির বিচার করিবে। যাহাদের একবার ব্ৰহ্মজ্ঞান লাভ হইবে তাহার। শত চেষ্টা করিয়া ও জাতিভেদ রাখিতে পরিবেন না ।” অভচত্তজিন ও অভচগব্যান—“ভগবান প্ৰথমে বামন অবতার হইয়া মানবাস্ত্ৰী রূপ অসুরের যজ্ঞে গমন করেন । মনুস্য সংসারের ধৰ্ম্ম করিতে বসিয়া অত্যন্ত অভিমান প্ৰকাশ করে । আমি দাতা, আমি জ্ঞানী, আমি ভক্ত, আমি সমস্ত ইন্দ্ৰিয়ারূপ দেবগণের রাজা । মানুষের এই ধৰ্ম্মাভিচমান দেখিয়। পরমেশ্বর বামন হইয়া অর্থাৎ আত্মার আত্মা হইয়া মানুষের নিকট ত্রিপাদ ভূমি প্রার্থনা করেন ! ত্রিপাদ শুনিতে “সামান্য কিন্তু উহাই জীবের সর্বস্ব । সত্ত্বঃ, রজঃ তমঃ । ভগবান এই ত্রিপাদ ভূমি অধিকার করুিয়া বিরাট মূৰ্ত্তি গ্ৰহণ করেন এবং জীবের সর্বস্ব অধিকার করিয়া নিয়ত তাহার সঙ্গে সঙ্গে থাকেন । বামনদেব বলীর । দ্বারে দ্বারী হইয়া পাতালে ছিলেন ইহার অর্থ ;— যে ব্যক্তি ভগবানে আত্মসমৰ্পণ করেন, ভগবান তাহার জন্য সৰ্ব্বদা ব্যস্ত, তাহার। আর কোন ভাবনা ভাবিতে হয় না ।” আ অভিজ্ঞান—“জন্ম ও মৃত্যু এ মোহ । যখন জন্ম মৃত্যু বৃক্ষের পত্র পতিত হওয়া ও গজানিবৎ বোধ হইবে তখনই যথার্থ আমি কি?” বুঝিতে পারিব। কোন ঘটনা আত্মাকে স্পর্শ করাই অধীনতা ।” ব্ৰহ্মলাভচ-“অধ্যাত্ম যোগে অর্থাৎ জীবাত্মা ও পরমাত্মার