পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সঙ্গত সভা। তখনকার সঙ্গতসভার প্রভাব স্মরণ করলে মন বিস্ময়ে পূর্ণ ফুঞ্জ সন্ধ্যার সময় সঙ্গতসভার গৃহে ৪০৷৫০ জন যুবক মিলিত হইতেন ; এবং রাত্রি ১০ টা পৰ্য্যন্ত গৃত পূর্ণ থাকিত। ১০টার সময় এক দল । যুবক গৃহে গমন করিতেন ; এবং ১২টা পৰ্য্যন্ত আলোচনার পর আর এক দল গৃহে গমন • করিতেন। অপর র্যাহারা সত্যন্ত অন্তরঙ্গ ও ব্যাকুলাত্মা ছিলেন, তাহারা রাত্রি ২/৩টা পৰ্য্যন্ত অবস্থান করিতেন। কোন কোন দিন। এরূপ আলোচনায় রাত্ৰি প্ৰভাত হইয়া যাইত, তথাপি পরস্পর পরস্পরকে ছাড়িতেন না । বস্তুতঃ তাহারা যেমন “আত্মোন্নতির জন্য ব্যাকুলতা, কৰ্ত্তব্য-সাধনে দৃঢ়-নিষ্ঠা, সত্যানুসরণে চিত্তের একাগ্ৰতা, হৃদয়স্থ-বিশ্বাসে আত্মসমৰ্পণ, ঈশ্বরে বিশ্বাস ও নির্ভর দেখাইয়াছেন, সচরাচর সেরূপ দেখা যায় না ।” * গোস্বামী মহাশয় এই ঘনিষ্ঠ দলের অন্যতম ব্যক্তি ছিলেন । আলোচনাদিতে যাহাদেৱ রজনী অতিবাহিত হইত। তাহদের মধ্যে তিনিও একজন। এইরূপ ধৰ্ম্মানুরাগ তাহার জীবনে চিরদিন প্রত্যক্ষ হইয়াছে। পণ্ডিত শ্ৰীযুক্ত শিবনাথ শাস্ত্রী মহাশয় বলিয়াছেন ঃ —“বিজয় “বাবু ও আমি কত সময় একত্ৰ ধৰ্ম্মালোচনা ও ধ্যানধারণায় যাপন করিয়াছি ; অনেক সময় আলোচনা এমন জমাট হইয়া উঠিত যে আমরা আহার নিদ্ৰা ভুলিয়া যাইতাম । অনেক সময় আলোচনান্তে আমরা গভীর ধ্যানে বসিতাম। এবং প্ৰাতঃকালের তোপ পড়িলে তবে আমাদের ধ্যান ভঙ্গ হইত। কখন কখন আলোচনান্তে আমরা গৃহে গমনের জন্য রাস্তায় বাহির হইতাম এবং রাস্তায় লাইট পোষ্টের নিকট দাড়াইয়া কথা বলিতে বলিতে পূৰ্ব্বকাশে উষার কিরণ-রেখা দেখা দিত ও পক্ষীর কলধ্বনি শুনা যাইত ।” উপবীত ত্যাগের কিছু দিন পরে তিনি শান্তিপুরে গৃহে গমন ria r ཡ་མཚན་ཞིག་མ་ཡ- - . ir de esse is lar α μ--

  • রামতনু लाश्ष्टीि ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ ।