পাতা:মহাত্মা রাজা রামমোহন রায় (সচিত্র) - নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়.pdf/১২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বেদান্ত ও বেদান্তসূত্রের ভাষ্য প্ৰকাশ ଅନ୍ଧ (୪ N. ইহার হইয়াছে। যেহেতু কারণ থাকিলেই কাৰ্য্যের উৎপত্তি হয়। তবে সাধনের দ্বারা, অথবা সৎসঙ্গ, অথবা পূর্বসংস্কার, অথবা গুরুর প্রসাদাৎ, কি কারণে চিত্তশুদ্ধি হইয়াছে, তাহা বিশেষ কিরূপে কাহা যায় । অধিকন্তু, র্যাহারা এমত প্রশ্ন করেন, তাহাদিগ্যে জিজ্ঞাসা উচিত যে, তন্ত্রে দীক্ষাপ্রকরণে লিখিয়াছেন ;- শাস্তোবিনীতঃ শুদ্ধাত্মা শ্রদ্ধাবান ধারণক্ষমঃ । সমর্থশ্চ কুলীনশ্চ প্ৰাজ্ঞঃ সচ্চরিতো যতী । এবমাদিগুণৈযুক্তঃ শিষ্যোভবতি নান্যথা ॥ যে ব্যক্তি জিতেন্দ্ৰিয় হয় এবং বিনয়ী হয়, সর্বদা শুচি হয়, শ্রদ্ধাযুক্ত হয়, ধারণাতে পটু, শক্তিমান, আচারাদি ধৰ্ম্মবিশিষ্ট, সুন্দর, বুদ্ধিমান, সচ্চরিত্র, সংযত হয় ইত্যাদি গুণবিশিষ্ট হইলেই দীক্ষার অধিকারী श्ध्र । কিন্তু শিষ্যকে তঁাহারা এইরূপ অধিকারী দেখিয়া মন্ত্র দিয়া থাকেন কি না ? যদি আপনার আধিকারী বিবেচনা উপাসনার প্রকরণে না করেন, তবে অন্যের প্রতি কি বিচারে এ প্রশ্ন তঁহাদের শোভা পায়।” বর্তমান সময়ে, পৌত্তলিকতা সমর্থনা করিবার জন্য, কেহ কেহ বলিয়া থাকেন যে, প্ৰতিমা সকল পরমেশ্বরের বিশেষ বিশেষ গুণচিন্তা করিবার জন্য চিহ্নস্বরূপ। পরমেশ্বরের আরাধনার জন্য প্ৰতিমূৰ্ত্তি जकल 5िश् & अदलश्न भाख । রাজা রামমোহন রায়ের সময়েও ঐ কথা উঠিয়াছিল। কোন কোন হিন্দু ইয়োরোপীয়দিগের নিকট ঐ কথা বলিয়া পৌত্তলিকতা সমর্থন করিতেন ! কোন কোন ইয়োরোপীয়ও ঐ প্রকার বুঝিয়েছিলেন । রাজা রামমোহন রায় তাহার ঈশোপনিষদের ইংরেজী অনুবাদের ভূমিকায় উক্ত বিষয়ে যাহা বলিয়াছেন, তাহার সার মৰ্ম্ম এই ;-এদেশে