পাতা:মহাত্মা রাজা রামমোহন রায় (সচিত্র) - নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়.pdf/১৫৮

SC) o মহাত্মা রাজা রামমোহন রায়ের জীবনচরিত শ্ৰোতব্য হইতেন না, এবং আপনকাব যে মতে বেদ অবিচাবণীয় হয়েন, সে মতে, পুবাণাদি সাক্ষাৎ বেদ হইলে তাহাও অবিচাবণীয় হইতে পাবে। তবে যে, বেদেব তুল্য কবিয়া পুরাণে, পুবাণকে কহিয়াছেন, এবং মহাভারতে, ভাবতকে বেদ হইতে গুরুতব লিখেন, আব্ব আগমে আগমকে, শ্রুতি, স্মৃতি, পুবাণ এ সকল হইতে শ্রেষ্ঠ কবিয়া কহেন, সে পুরাণাদির প্রশংসামাত্র , যেমন “ব্ৰতানাং ব্ৰতমুত্তমং” অর্থাৎ প্ৰায় প্ৰত্যেক ব্ৰতেব প্ৰশংসায় কহিয়াছেন, এ ব্ৰত অন্য সকল ব্রত হইতে উত্তম হয়েন , আবে যেমন, পদ্মপুবাণে শ্ৰীবামচন্দ্ৰেব অষ্টোত্তবশতনামেব ফলে লিখিয়াছেন -“বাজানো দাসতাং যান্তি বাহযো যান্তি শীততাং” এই স্তবেব পাঠ কবিলে বাজা সকল দাসত্ব প্ৰাপ্ত হন, আব্ব অগ্নি সকল শীতল হন। যদি এ বাক্য প্ৰশংসাপব না হইয়া যথার্থ হহঁত, তবে এ স্তব পাঠ কবিয়া অগ্নিতে হস্তপ্ৰদান কবিলে কদাপি হস্ত দগ্ধ হইতে না। আব্ব দ্বাদশীতে পূতিকা ভক্ষণ কবিলে ব্ৰহ্মহত্যাব পাপ হয়, এমত স্মৃতিতে কহিয়াছেন । সে নিন্দা দ্বাবা শাসন পাব না হই যা যদি যথার্থ ব্ৰহ্মহত্যা হয়, তবে পুতিক ভক্ষণেব প্ৰায়শ্চিত্ত না কবিয়া ব্ৰহ্মহত্যার প্ৰায়শ্চিত্ত কেন না কবে ? এইকাপে ঐ সকল বাক্য কোন স্থানে প্ৰশংসাপব, কোন স্থানে বা শাসনপাব হয় । শ্ৰীভাগবত বেদান্তসূত্রের ভাষ্য কিনা ? গোস্বামী লিখিয়াছেন যে বেদান্তসূত্র অতি কঠিন। ভগবান বেদব্যাস পুরাণ এবং ইতিহাস লিখিয়া চিত্তের পরিতোষ না হওয়াতে বেদান্তসূত্রেব ভাষ্যস্বরূপ এবং মহাভাবতেব অর্থস্বরূপ শ্ৰীভাগবত মহাপুবাণ রচনা করিয়াছেন। গোস্বামী এ বিষয়ে গরুড় পুরাণের ॐभा निभ्रांछन । उांश ७झे :-