8 মহাত্মা রাজা রামমোহন রায়ের জীবনচরিত বলেন, “আদিকবি বিদ্যাপতি, প্ৰাচীন কবি চণ্ডীদাস, চৈতন্যচরিতামৃত-রচয়িতা কৃষ্ণদাস কবিরাজ, চণ্ডীকাব্য-রচয়িতা কবিকঙ্কণ মুকুন্দরাম চক্ৰবৰ্ত্তী, মহাভারতের অনুবাদক * কাশীরাম দাস, শিবসংকীৰ্ত্তন-রচয়িতা রামেশ্বর ভট্টাচাৰ্য্য, এবং রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের সভাসদ অন্নদামঙ্গল-রচয়িত ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর প্রভৃতি সকল কবিই ভাগীরথীর পশ্চিমপারাবাসী। ভাগীরথীর পূর্বপারে কেবল চৈতন্যমঙ্গলকাব্য-রচয়িতা বৃন্দাবন দাস, রামায়ণকাব্য-রচয়িতা কৃত্তিবাস, এবং বিদ্যাসুন্দর, কালী ও কৃষ্ণকীৰ্ত্তন-রচয়িত রামপ্ৰসাদ সেন প্ৰাদুভূত হন। কিন্তু এই তিন জন কবির মধ্যেও প্ৰাচীন কবি বৃন্দাবন দাসের পিতাব বাসস্থান ভাগীরথীর পশ্চিম পারে ছিল। নবদ্বীপনিবাসী শ্ৰীনিবাস পণ্ডিতের দুহিতা নারায়ণীর গর্ভে বৃন্দাবন দাসের জন্ম হয়। বঙ্গভাষায় গদ্য লিখিবার যে বিশুদ্ধ প্ৰণালী চলিত হইয়াছে, তাহাও পরিপারবত্তী প্ৰদেশবিশেষের মহোদয়গণ কর্তৃক উদ্ভাবিত। প্ৰথমে রাজা রামমোহন রায় ইহার সূত্রপাত করেন; পরে অক্ষয়কুমার দত্ত ও ঈশ্বরচন্দ্ৰ বিদ্যাসাগর মহাশয়েরা ইহার বর্তমান উন্নত অবস্থা করিয়া তুলেন। এই প্ৰদেশবাসীরাই চণ্ডীর গান, যাত্রা, কীৰ্ত্তন, গাছ-রামায়ণ প্ৰভৃতির আদর্শ প্ৰদৰ্শন করেন । অঙ্কবিদ্যার জ্যোতিঃও ঐ পার হইতে এই পারে বিকীর্ণ হয় । কারণ এ প্রদেশে যে সকল পাঠশালা ছিল তাহার গুরুমহাশয়েরা প্ৰায়ই পশ্চিমপারাবাসী ছিলেন।” রাজা রামমোহন রায় ভাগীরথীর পশ্চিমকুলবৰ্ত্তী রাঢ়ভূমির অন্তর্গত রাধানগর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ইংলণ্ড অবস্থানকালে রামমোহন রায় তাহার জনৈক ইংরেজ বন্ধুকে assas ALASLLASqS SSSSSSMSLALALTkSTSMMSMArSBLSS SAqSJSAiASASAMS S TqLSreLLLLS LLLLLLT MSMAASqSTSSSLLSkSzkYSTLSSSLSSSMSASALALSAAAALA S LS krTLSHLHHLHeSLTTBMSLSeS SSLSLLTLMLL S S LTk SS SASALALASSTLLLLL
- কাশীরাম দাস মহাভারত অনুবাদ করেন নাই । তিনি সংস্কৃত জানিতেন না । বোধ হয়, কথক প্রভৃতির মুখে শুনিয়া তিনি পদ্য রচনা করিতেন। তিনি নিজে DDLDDBD SASeueuDYB DBD DBDB DBDuBD KKED ES
