পাতা:মহাত্মা রাজা রামমোহন রায় (সচিত্র) - নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়.pdf/৩৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩২৪ মহাত্মা রাজা রামমোহন রায়ের জীবনচরিত বলিয়া উহা রহিত করা সম্ভব নহে, তাহা হইলে গবৰ্ণরজেনেরাল সাহেব নিজামত আদালতকে অনুরোধ করেন যে, যাহাতে উপরি উক্ত নিন্দনীয় কাৰ্য্য সমুদয় রহিত হয়, এরূপ সদুপায় অবলম্বন করা হয়। যে কোন প্রকারে হউক, যাহাতে সহমরণোদ্যতা স্ত্রীলোকগণকে মাদকদ্রব্য ও ঔষধ সেবন করান না হয়, এরূপ করা আবশ্যক । অল্প বয়স বা অন্য কোন কারণে, হিতাহিত নিৰ্দ্ধারণে অক্ষম। স্ত্রীলোকগণকে মৃত্যু গ্ৰাস হইতে রক্ষা করি বাবা উপায় অবলম্বন ক বা উচিত । ভবদীয় ইত্যাদি छा96ख्छन्86म्नन् বিচার-বিভাগে বা অধ্যক্ষ ।” ১৮০৫ খ্রীষ্টাব্দ, ৪ঠা মাচ্চ দিবসে, নিজামত আদালতের পণ্ডিত গণের নিকটে, কয়েকটি প্রশ্নের উত্তাব দি বাবে জন্য একখানি পত্র প্রেবণ করা হয় । সেই কয়েকটি প্রশ্ন এই ;- “হিন্দুদের মধ্যে, সময়ে সময়ে এইরূপ ঘটনা সংঘটিত হইতে দেখা যায় যে, কোন লোকের মৃত্যু হইলে, তাহাব স্ত্রী মৃতিস্বামীর চিতায় স্বামীর সহিত অগ্নিতে ভস্মীভূত হইয়া থাকেন, সেইজন্য আপনাদিগকে জিজ্ঞাসা কবা। যাইতেছে যে, ঐরূপ কাৰ্য্যে শাস্ত্রেব কিরূপ বিধি আছে ? মৃত্যুস্বামীর অনুগমন করা শাস্ত্রসম্মত কি শাস্ত্ৰবিরুদ্ধ ? শাস্ত্ৰে সহগমনের ব্যবস্থাই বা কি কি ? আপনাদিগকে পঞ্চদশ দিবসের মধ্যে ইহাব উত্তর দিতে হইবে।” নিজামতের পণ্ডিত ঘনশ্যাম শৰ্ম্ম যে উত্তর দিয়াছিলেন, তাহার সারমর্ম এই -- “নিজামত আদালত কর্তৃক প্রেরিত প্রশ্ন বিশেষরূপ আলোচনা করিয়া আমি যথাঞ্জান তাহার উত্তর দিতেছি । る。8t? >ッ。? ৫ই ফেব্রুয়াবি