পাতা:মহাত্মা রাজা রামমোহন রায় (সচিত্র) - নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়.pdf/৪৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাঙ্গলা ভাষা ও সাহিত্যের উন্নতি 8 o a ধৰ্ম্মযাজকদিগের বেতন রাজকোষ হইতে দেওয়া হইত না । উহা অয়লাণ্ডবাসিগণ নিজেদের মধ্যে চান্দা করিয়া দিতেন । আয়লণ্ডের জমিদারগণ ইংলণ্ডে বাস করিয়া তাঁহাদের অতুল ঐশ্বৰ্য্য সেখানেই আপনাদের বিবিধ সুখভোগের জন্যই ব্যয় করিতেন। তাহাতে ইংলণ্ডের বণিক ও দোকানদারগণই বিশেষরূপে উপকৃত হইতেন। এই সকল জমিদারগণের কৰ্ম্মচারিগণ আয়লণ্ডে থাকিয়া অত্যন্ত নিষ্ঠুর ভাবে ও অন্যায় পূর্বক দুঃখী প্ৰজাদিগের নিকট হইতে অর্থ সংগ্ৰহ করিয়া তাহাদিগকে যার-পর-নাই কষ্ট দিতেন। এই সকল লোকের অত্যাচারে প্ৰজাগণের জীবিকা নির্বাহের উপায় পৰ্য্যন্ত থাকিত না । আয়লণ্ডে দুৰ্ভিক্ষ উপস্থিত হওয়াতে, ‘মিরাট আল আকবর’ তজজন্য চাদ দিবার প্ৰস্তাব করাতে এদেশীয় অনেক ইংরেজ ও দেশবাসী অর্থ-সাহায্য করিয়াছিলেন। কুমারী কলেট বলেন যে, ইহার জন্য বৰ্ত্তমান সময়ে ভারতের প্রধান সংস্কাবিক রামমোহন রায়ের প্রতি আইরিসগণের কৃতজ্ঞ থাকা কৰ্ত্তব্য । ভূগোল, খগোল ও জ্যামিতি রাজা রামমোহন রায় একখানি ভূগোল লিখিয়াছিলেন । ইংরেজী জিওগ্রাফি শব্দের অনুকরণে উহার নাম জ্যাগ্রিাহী রাখিয়াছিলেন । জ্যোতির্বিদ্যার সহজ সহজ সত্য সর্বসাধারণের মধ্যে প্ৰচলিত করিবার জন্য একখানি খগোলও লিখিয়াছিলেন। দুঃখের বিষয়, উক্ত পুস্তকদ্বয় এক্ষণে আর প্রাপ্ত হওয়া যায় না । বাঙ্গালায় একখানি ক্ষেত্রতত্ত্ব লিখিয়াছিলেন। উহার “জ্যামিতি” নাম দিয়াছিলেন । উহাও এখন उांदू *i&भू शों में न ।