ইংলণ্ডযাত্রা ও ইংলণ্ড-বাস 8 \Os শ্ৰবণ করিয়া স্তব্ধ হইয়া থাকিতেন।” রামমোহন রায় জাহাজে তাহার সঙ্গে দুইটি দুগ্ধবতী গাভী লইয়া বিলাত গিয়াছিলেন। * SDDDDB BBDBBD BD DBBB ODSS BBDBDBD SBBDS DD DBDDBY দ্বারা তাহার ক্যাবিনস্থ প্ৰত্যেক বস্তু ভাসিয়া উঠিয়াছিল ; কিন্তু উহাতে তাহার চিত্তের শান্তির ব্যাঘাত হয় নাই। প্রতিকুল বায়ু উঠিলেই তাহার চিত্ত চঞ্চল হইত। জাহাজ যাহাতে অগ্রসর হইতে থাকে। সে বিষয়ে তিনি আতিশয় ব্যাকুল ছিলেন। কেননা, তাহার মনে এই আশঙ্কা ছিল যে, পাছে তাহার ইংলণ্ড পৌছিবার পূর্বেই ইষ্টইণ্ডিয়া কোম্পানির সনন্দ গ্রহণের সময় উপস্থিত হয় ।” দেশের হিতের জন্য র্তাহার চিত্ত সৰ্ব্বদাই এতদূর ব্যগ্ৰ থাকিত । জাহাজ যখন উত্তমাশা অন্তরীপে পৌছিল, তখন তিনি দুই এক ঘণ্টার জন্য তীরে উঠিয়াছিলেন। জাহাজে ফিরিয়া আসার পর একটি GR Ū°fgv zē c cit°C (Gangway ladder) *if নিক্ষেপ করিয়া জাহাজের ভিতরে আসিতে ও ভিতর হইতে বাহিরে যাইতে হয়, তাহা উপযুক্তরূপে সংস্থাপিত হয় নাই বলিয়া তিনি পড়িয়া গিয়া গুরুতর আঘাত প্ৰাপ্ত হইলেন। চরণে আঘাতপ্ৰাপ্তির জন্য তিনি আঠার মাস খঞ্জাবস্থায় কষ্ট পাইয়াছিলেন। এমন কি ইহজীবনে আর কখনই সম্পূর্ণ আরোগ্য লাভ করিতে পারেন নাই। কিন্তু শারীরিক কষ্টে তাহার মনের আবেগ নিবারিত হইবার নহে। দুইখানি ফরাসী জাহাজ স্বাধীনতার পতাকা বহন করিয়া তথায় উপস্থিত
- হুগলি কলেজের ভুতপূর্ব অধ্যক্ষ সদরল্যাণ্ড সাহেব বলিতেন যে, যে জাহাজে BDBBDD BD DDBD BDBDSDB BDD DDBDDS SuBD S SDB BBgS ছিলেন যে, দুগ্ধপানের সুবিধা হইবে বলিয়া তিনি দুইটি দুগ্ধবতী গাভী জাহাজে সঙ্গে कब्रिभू कश्मीछिcलन ।
