পাতা:মহাত্মা রাজা রামমোহন রায় (সচিত্র) - নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়.pdf/৬৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাজা রামমোহন রায়ের বিষয়ে আরও কয়েকটি কথা ৬৩৯ বিভিন্ন ধৰ্ম্ম প্ৰণালী সম্বন্ধে রাজার সিদ্ধান্ত জগতে প্ৰধান প্ৰধান ধৰ্ম্ম ও ধৰ্ম্মশাস্ত্ৰ সকলের আলোচনা ও পরস্পর তুলনা দ্বারা রাজা যে সকল মীমাংসায় উপনীত হইয়াছিলেন, আমরা তাহা সংক্ষেপে পাঠকবর্গের নিকট উপস্থিত করিতেছি । রাজার রচিত “eysia' 'sittata', 4's "Precepts of Jesus, a guide to peace and happiness” 3(23 yfit eä *** äitirii että ठू९&3भूi qiझैं । মানবজাতির স্বাভাবিক ও সাধারণ ধৰ্ম্মভাব KKBBDSDBDS DBDDDLD KLBDDB DBDBD C BBBLD BBDBD DBDD করিয়া দেখিলেন যে, মানব-মনে একটি সাধারণ ধৰ্ম্মভাব আছে। , এই জগতের আদি ও অন্ত কি, এবং ইহা কি কি নিয়মে শাসিত হইতেছে, এই গৃঢ় রহস্যের উপরে মানবের ধৰ্ম্মভাব প্রতিষ্ঠিত রহিয়াছে। মানবের স্বাভাবিক ধৰ্ম্মজ্ঞান কিরূপ ? এই যে পরিদৃশ্যমান বিশ্ব, ইহার মূলে, এক অনন্ত শক্তি বৰ্ত্তমান । সেই অনন্ত শক্তি হইতেই ইহার উৎপত্তি ও ক্রিয়া হইতেছে। এই আদি শক্তিরূপ গুঢ় রহস্যের উপরেই মানবের স্বাভাবিক ধৰ্ম্মভাব প্ৰতিষ্ঠিত । রাজা অনুভব করিয়াছিলেন যে, এক সাৰ্ব্বভৌমিক ধৰ্ম্ম ;-ধৰ্ম্মের এক অস্পষ্ট জ্ঞান,-এই সকল পরিমিত পদার্থের অন্তরালে এক আনন্তের সত্তায় বিশ্বাস, সকল কালে ও সকল দেশে বৰ্ত্তমান। রাজা বলেন যে, র্যাহারা কাল, স্বভাব বা বুদ্ধতে বিশ্বাস করেন, তাহারাও এই পরিদৃশ্যমান জগতের মূলে এক অনিৰ্ব্বচনীয়, অচিন্তনীয় পদার্থের সত্তা স্বীকার করেন । সেই পদার্থ হইতে জগতের উৎপত্তি ও তাহা দ্বারাই ইহার কাৰ্য্য নির্বাহ হইতেছে । যে সকল । মনুষ্য অত্যন্ত অসভ্যাবস্থায় রহিয়াছে, কুসংস্কারান্ধ হইয়া বহুদেবোপাসনা