পাতা:মহাত্মা রাজা রামমোহন রায় (সচিত্র) - নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়.pdf/৭৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

MSSSS SSSS DDBBD BYS BDLDDD DBB DDBBBJ বৰ্দ্ধমানের রাজা কীৰ্ত্তিচন্দ্র রায়, মুরশিদাবাদের নবাব সুলতান আজিমওয়াসানের অধীনে বৰ্দ্ধমানের জমিদারী ইজারা লন। সুতরাং র্তাহাকে কর আদায় দিবার জন্য তিনি দায়ী ছিলেন । তাহার নিকট হইতে খানাকুল-কৃষ্ণনগরের অনন্তরাম চৌধুরী আবার ইজারা লইয়াছিলেন । এই চৌধুরী তেজস্বী ও প্ৰতাপশালী লোক ছিলেন। DBBBDDBDDBDBBD DBD BBBDBYDSDD KBDDB BDD DBDSS BDB কখন আনিয়মে দিতেন । বৰ্দ্ধমানরাজ সেইজন্য নবাবের নিকটে একজন উপযুক্ত কৰ্ম্মচারী প্রার্থনা করিলেন। নবাব স্বীয় অমাত্য ভবানন্দ রায়কে একজন উপযুক্ত ব্যক্তি অনুসন্ধান করিতে অনুমতি করেন । রায় ভবানন্দ তদনুসারে জ্ঞাতি-সম্পৰ্কীয় ভ্রাতা কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের কথা * এইরূপ বলিলেন;- “আমার ভ্রাতৃসম্পৰ্কীয় কৃষ্ণচন্দ্ৰ পাশি ও উর্দ, উত্তমরূপ জানেন । তিনি ধৰ্ম্মভীরু, অথচ কাৰ্য্যদক্ষ লোক ৷” ভবানন্দের প্রস্তাবে কৃষ্ণচন্দ্ৰই খানাকুল-কৃষ্ণনগর অঞ্চলে প্রেরিত হইলেন। কথিত আছে যে, কাৰ্য্যের সুবিধার জন্য র্তাহার সঙ্গে কতকগুলি শিখ সৈন্য আসিয়াছিল। সেই জন্য বহুদিবস পৰ্য্যন্ত, রায়বংশীয়েরা, ‘শিকদার” নামে পরিচিত ছিলেন। অদ্যাপি ‘শিকদার” নামক একটি পুষ্করিণী বুহিয়াছে। কাহারও কাহারও মতে কৃষ্ণচন্দ্ৰ যেরূপ কাৰ্য্য করিতে আসিয়াছিলেন, সেইরূপ কাৰ্য্যকারককে শিকদার বলিত । কৃষ্ণচন্দ্ৰ জাহানাবাদের উপকণ্ঠে গোঘাট নামক স্থানে ছাউনি ফেলেন। ( জাহানাবাদ তখন বৰ্দ্ধমান চাকুলের, পরে বদ্ধমান জিলার অন্তৰ্গত, তৎপরে হুগলি জিলার অন্তৰ্গত হইয়াছে। ) { এই সময়ে তাহার পিতৃপিতামহের বা পিতামহীর বা মাতার সাম্বৎসরিক শ্ৰাদ্ধ উপস্থিত হয়। তজ্জন্য তিনি অনস্তারাম চৌধুরীকে লোকদ্বারা কৃষ্ণনগর হইতে এক অশূদ্রপ্রতিগ্রাহী অশূন্দ্রযাজী ব্ৰাহ্মণ পাঠাইবার নিমিত্ত