পাতা:মহাত্মা রাজা রামমোহন রায় (সচিত্র) - নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়.pdf/৭৪

-8や মহাত্মা রাজা রামমোহন রায়ের জীবনচরিত শ্ৰেয়। (৪) ব্ৰহ্মজ্ঞানীর ভদ্রাভদ্র, সুগন্ধি, দুৰ্গন্ধি আদি লৌকিকজজ্ঞান থাকে না, তাহা নহে। (৫) পুরাণ তন্ত্রাদি শাস্ত্ৰে যে সাকার উপাসনার পূর্ব বিধি আছে, তাহা দুর্বল অধিকারীর মনোরঞ্জনের নিমিত্ত । বস্তুতঃ ব্রহ্মোপাসনাই সত্য এবং শ্ৰেষ্ঠ */ “গ্ৰন্থকার ইহার অনুষ্ঠানে ব্যক্ত করিয়াছেন যে, ব্ৰহ্মোপাসনাই পৃথিবীর অধিকাংশ স্থানে চলিত ; আর বেদাদি শাস্ত্রের অর্থ প্ৰচলিত ভাষায় বিবৃত করাতে দোষ নাই। পরন্তু এ পৰ্য্যন্ত বাঙ্গালা ভাষায় গদ্যে কোন প্ৰগাঢ় রচনা হয় নাই ; এ জন্য গ্ৰন্থকার এই অনুষ্ঠানপত্রে গদ্য রচনা পাঠের বৈয়াকরণিক কয়েকটি নিয়ম নিরূপণ করিয়াছেন।” * রাজা রামমোহন রায় বেদান্তসুত্রের যে ভাষ্য প্ৰকাশ করেন, তাহার ভূমিকাদিতে নিজের মত ব্যক্ত করিয়াছেন। ভূমিকাতে সাকারবাদীদের মধ্যে প্ৰচলিত কয়েকটি আপত্তি খণ্ডন করিয়াছেন । প্ৰথমতঃ,-সাইেকারবাদিগণ নিরাকার ব্ৰহ্মোপাসনার বিরুদ্ধে এই একটি আপত্তি করেন যে, যিনি জগৎকৰ্ত্ত ব্ৰহ্ম, তিনি বাক্য মনের অগোচর ; সুতরাং তঁাহার উপাসনা সম্ভব হইতে পারে না । সেইজন্য কোন সাকার পদার্থকে জগতের কৰ্ত্তাজ্ঞানে উপাসনা না করিলে উপাসনা কাৰ্য্য সম্পন্ন হইতে পারে না। রাজা রামমোহন রায় এই কথার উত্তরে বলেন ;- যদি কোন ব্যক্তি শৈশবকালে শক্র হস্তে পতিত হইয়া দেশান্তরে নীতি হয়, তাহা হইলে সে আপনার পিতার সংবাদ কিছুই জানিতে পারে // * রামমোহন রায় গদ্য গ্ৰন্থ প্ৰকাশ করিবার পূর্বে, ফোর্ট উইলিয়ম কলেজের 哥列 খানি গদ্য গ্ৰন্থ রচিত হইয়াছিল বটে, কিন্তু ঐ সকল পুস্তকের রচনা অতি DuG LL BiS BD BBD BBDBBDBB BDBBDS KDDLDD DBDB sDDB DDD DD SS BDBDB BB DBDB BuEB kk DDBD DB D DBD DBB DDuuDD প্রকাশ করিতে গিয়া, গন্ত পাঠের কতকগুলি ৰৈয়াকরণিক নিয়ম লিখিয়া দিয়াছিলেন।)