পাতা:মহাভাগবত পুরাণ প্রথম খণ্ড.pdf/২৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উনবিংশ অধ্যায়। ≤ ጫጫ উপচারে শিবপূজা সমাপন করিলেন । অনন্তর শিবাজ্ঞা প্রাপ্ত হইয়। নন্দী বৃষভরাজকে সজ্জিত করিয়া আনিলে, মহাদেৰ গৌরীকে লইয়া তৎপৃষ্ঠে আরোহণ করিয়া নিৰ্ম্মায়া নগরে গমন করিলেন । পুরবাসীগণ তখন সেই যুগল হরপাৰ্ব্ব তীর আশ্চর্য্যৰূপ সন্দর্শনে পুলকে পূর্ণিত হইল । সেই সময় গিরিরাজ, অনেক প্রকার যৌতুক ও দাস দানী অনিয়া শিৱসমীপে উপস্থিত করিলেন । মহাদেব তদশনে অদ্রিরাজ হিমালয়কে কহিলেন, পৰ্ব্বতেশ্বর ! আমি তোমার অকপট ভক্তিভাবে বাধ্য ও সবিশেষ তুষ্ট হইয়াছি। আমার কোন স্পৃহা বা বাসনা নাই । আমি দিগম্বর সর্বকাম-বিনিমুক্তি সন্ন্যাদী ; আমি কখন শ্মশানে, কখন অরণ্যে, কখন তুঙ্গগিরিশৃঙ্গে, এমন কি, নিৰ্দ্ধনপ্রদেশে ভ্রমণ করিয়া কলভিপত করি । ইহা তোমার বিদিত অাছে ষে মদনুরক্ত ভক্তগণ ; আমাদের উভয়কে ( হরগৌরী) পাগল ও পাগলিনী বলিয়। জানে ; আমার অনুচরগণও সেইৰূপ অর্থাৎ তাহারা আনন্দময়, আনন্দ ভিন্ন কিছুই অবগত নহে। অতএব আমার প্রীতিবৰ্দ্ধনমানসে যে সকল সামগ্রী সংগৃহীত হইয়াছে, ইহা দৃষ্টিমাত্রেই গ্রহণ ifরলাম ; সুতরাং তোমার উদেশ্ব সংসাধিত অর্থাৎ গ্রহণ না করিলেও দৃষ্টিমাত্রে প্রীতমনে গ্রহণ করা হইল। এখন, এই সকল সমাহৃত সামগ্ৰী যদৃচ্ছাক্রমে অন্য সাধারণকে বিতরণ কর। যে সকল দাস দাসী, • আমাদের সেবার জন্য প্রদান করিতেছ, উহারা আমাদের ভাব অবগত হইয়। কখনই মনোগত কাৰ্য্যসাধনপরায়ণ হইতে