পাতা:মহাভাগবত পুরাণ প্রথম খণ্ড.pdf/৪৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

鲁建● মহাভাগবত । ইহাদ্বারা অামি জ্ঞাতব্য বিষয়ের কিছুই ৰুকিতে পারিলাম না । অনন্তর প্রথানুযায়ী রাণীর সম্মুখে গমন করত তঁহাকে বন্দনা করিয়া ধীরে ধীরে তৎ পাশ্বের্ণ উবেশন করিলাম। তিনিও আমাকে পূর্ববং স্নেহপূর্ণনয়নে সম্ভাষণ ও অামার কুশলাদি জিজ্ঞাসা করিলেন। তৎপরে আমি সুযোগক্রমে নানা কথার প্রসঙ্গে তাহাকে ঐ দধি দুগ্ধাদির প্রচুর পরিমাণে আয়োজনের কারণ জিজ্ঞাসা করিলে, তিনি কছিলেন। বৎসে! তুমি কি ইহা শ্রবণ কর নাই যে, অদ্য রাত্রি প্রভাত হইলে আমার জীবনসৰ্ব্বস্ব গোপাল, স্বগণে পরিবৃত হইয়া দিবসত্ৰয়ের নিমিত্ত মধুপুর গমন করিবে। মথুরা হইতে কংস রাজা নিমন্ত্ৰণ করিয়া পাঠাইয়াছেন, এবং সেই নিমন্ত্রণ পত্র ও রথ লইয়া অকুর নামে এক ব্যক্তি এখানে আগমন করিয়াছেন ; তিনিই সকলকে সমভিব্যাহারে লইয়া যাইবেন। আর সেই কংস রাজাকে উপহার দিবার নিমিত্ত এই সকল পয়োরাশীর আয়োজন করিতেছি । আমন্তর সজলনয়নে আরও কহিলেন, বিলখে ! গোপীলকে মধুপুরী যাইতে দিতে আমার একান্ত অনিচ্ছা । কার। ষাহাকে কক্ষান্তরে প্রেরণ করিয়াও স্থির থাকিতে পারিনা—গোচরণে প্রেরণ করিয়া যাহার প্রত্যাগমন কালপর্য্যন্ত পাগলিনীপ্রায় পথ নিরীক্ষণ করিয়া থাকি, ভাষাকে দূরদেশে প্রেরণ করিয়া কিৰূপে জীবন ধারণ করিব ? সহে । গোপাল আমার বৃন্ধের ঘটী, অন্ধের নয়ম, ছুৰ্ব্বলের ফল, ও নির্ষণের ধন। আমি এই দিবসত্রয়