পাতা:মহাভাগবত পুরাণ প্রথম খণ্ড.pdf/৫০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্রিপঞ্চাশত্তমোধ্যায় । 8ላ© হইতেছে যে, ত্ৰিজগতের মধ্যে তাহারাই ধন্য, এবং তাহাদিগেরই সমধিক পুণ্যপুঞ্জ, এবং সেই নিমিত্ত তাহারা ত্রিভুবনবিমোহনকারী এই শ্যামসুন্দরের অপৰূপ মনোহর ৰূপ নিরস্তর দশন করিয়াছে—উহার ঐ বঙ্কিম নয়নযুগলের প্রেমকটাক্ষ অনুদিন সম্ভোগ করিয়াছে। অহে ! সহজেই যাহার রূপ দর্শনে আত্মজ্ঞান শ্বস্ত হইতে হয়, তাহাতে আবার তাহার (ঐ সুস্বর লহরী) বংশীরবে কোনূ কামিনী না অধৈৰ্য্য হইয়া কুলত্যাগ করত উহার প্রেমাগরে অবগাহন করিবে ? অতঃপর আর একজন কহিল, ভূদ্রে ! আমি শুনিয়ছি যে, সেই বংশী বড় সাধারণ বংশী নহে। তদ্বারা সমস্ত পশু পক্ষীরাও বিমুগ্ধ হয়, এবং দ্রবময়ী যমুনাও নাকি স্ফীত হইয়া উদ্যানে প্রবাহিত হইয়া থাকে। এইৰূপে কৃষ্ণকথা— ক্রমে সকলেই একেবারে তদানুরক্ত হইয়া বিকলাঙ্গ হইল। এবং মুহুমুহুঃ দীর্ঘনিঃশ্বাস পরিত্যাগপুৰ্ব্বক কহিতে লাগিল, আছে ! কৃষ্ণকে পলকমাত্র দর্শন করিয়া আমাদিগকেই যখন স্মরাধে জর্জরীভূত হইতে হইয়াছে, তখন তদ্বিবৃহব্যাকুল ব্ৰজগোপিনীগণ যে আজ কিৰূপে জীবন ধারণ করিবে তাহা বলিতে পারি না। এই বলিয়া তাহার শোক বেগ কিয়ৎ পরিমাণে সম্বরণ করত স্বস্ব গৃহাভিমুখে গমন করিতে লাগিল । + রামকৃষ্ণের কংসপুরী প্রবেশ । এদিকে অক্ৰুর রথাৰূঢ় রামকৃষ্ণকে লইয়াৰংসালয়ের o অনতিদূরে উপস্থিত হইল। অমনি ভৃত্যগণ হইতে ছৱৰ্ত্ত Nhọ