পাতা:মহাভাগবত পুরাণ প্রথম খণ্ড.pdf/৫১১

.8ヶ* भङ्tउf१ोंदड ! উহাকে প্রেমমালিঙ্গন করিয়া বাষ্পাকুলিত লোচনে অনেক প্রিয়বাক্য দ্বারা কিঞ্চিৎ প্রীত করিয়া বলিতে লাগিলেন, সখে ! আপনার গৃহে আমার পুত্রদ্বয় সুদীর্ঘকালই অবস্থিতি করিয়াছিল। তাহাদিগকে আপনি পিতৃবৎ পালনকরিয়াছেন ! হে ধৰ্ম্মজ্ঞসখে ! আপনার ধৰ্ম্মপত্নী যশোদা ঐকান্তিক পুত্রবৎসলে আমার পুত্রকে লালন পালন করিয়ছেন। অতএব আপনারাও উহাদের জনক জননী স্বৰূপ । এবং আপনি আমার বন্ধুবর বলিয়া পূর্ববধিই বিদিত আছেন। অতএব হে সখে । সম্প্রতি আমার গৃহে কুমার দ্বয়কে রাখিয়। আপনি ব্রজধামে গমন করুন । হে ব্ৰজপতে ! আপনি পরম ধাৰ্ম্মিক এবং দয়াবান । বন্ধু জনের প্রতি কিৰূপ ব্যবহার করা কৰ্ত্তব্য তাহ অপনি জ্ঞাত আছেন। অতএব হে সুবিজ্ঞ সখে ! আপনি অন্ততঃ আমার মঙ্গলকামনা করিয়াও এবিষয়ে শোক করিতে পারি বেন না। এবং ভবদীয়ানুরক্ত সেই পরম সান্ধী যশোদাকেও আমার বিশেষ অনুরোধ বিজ্ঞাপন করিয়া, শান্থন করিতে সচেষ্ট হইবেন । বেদব্যাস কহিলেন, হে জৈমিনে ! অতঃপর শ্রৰণ কর । বসুদেব কর্তৃক এই প্রকার অভিহিত হইয়া গোপরাজ অশ্রুপূর্ণ নয়নে কিঞ্চিৎকাল মৌনভাবে থাকিয় বারম্বার দীর্ঘনিঃশ্বাস পরিত্যাগ করিতে লাগিলেন । তৎকালে র্তাহার অবস্থা দর্শনে বোধ হইল যেন, উহার প্রাণান্ত সময়ের গুৰুকাল উপস্থিত হইয়াছে। তখন বস্তুদেব বিবেচনা করিলেন ধে, নঙ্গরাজ পুৰ্ব্বে রামকৃষ্ণকে সামার