পাতা:মহাভাগবত পুরাণ প্রথম খণ্ড.pdf/৮৪

उाछेभ अथJाख्न । ግ› তাহা কীৰ্ত্তন করুন। তখন সতী বলিলেন, হে আশুতোষ! দেবতা মাত্রেই আমার স্বৰূপ, তন্মধ্যে অন্যাস্য সকল অঙ্গবিদ্যা এবং ইহারা মহাবিদ্য৷ ইহাদের প্রত্যেকেরই নাম কীৰ্ত্তন করিতেছি, সাবধানে শ্রবণ করঃ– “কালী তারা মহাবিদ্যা ষোড়শী ভুবনেশ্বরী, ভৈরবী ছিন্নমস্ত চ বিদ্যা ধূমাবতী তথ। বগল৷ সিদ্ধবিদ্যাচ মাতঙ্গী কমলাত্মিক৷ ” মহেশ্বর নাম শ্রবণ করিয়া গদগদচেতা হইয়া পুনৰ্ব্বার জিজ্ঞাসা করিলেন, হে পরমেশ্বরি যদি নাম সকল কীৰ্ত্তন করিলেন, তবে কাহার কি নাম, সেইটি বিশেষৰূপ পরিচয় প্রদান করুন। সতী বলিলেন, সাবহিত হইয়া শ্রবণ কর; যিনি তোমার সম্মুখে কৃষ্ণবর্ণ ভীমত্ৰিলোচনী, ইহার নাম কালী ; যিনি উর্দ্ধভাগে অবস্থিত। শ্বামবর্ণ, ইনি তারা ; তোমার সব্যভাগে যে দেবী স্বহস্তে নিজ মস্তক ছেদন করিয়৷ সেই ছিন্ন বদনে রুধিরধারা পান করত و به ویت ভয় প্রদান করিতেছেন, ইনি ছিন্নমস্ত ; বামভাগে ষে দেবী, ইনি ভুবনেশ্বরী; পৃষ্ঠদেশে বগলামুখী অগ্নিকোণে বিধবাৰূপধারিণী যে দেবী, ইনি ধূমাবতী , নৈঋতভাগে ত্রিপুরা সুন্দরী; বায়ু কোণস্থা দেবী মাতঙ্গী ; আর ঈশানকোণৰাসিনী ইনি ষোড়শী ; আর আমি ভৈরবী ভীম । হে মহেশান ! তোমার প্রাণপ্রিয়া পত্নী ষে সতী, সেই আমিই একা এই সমস্ত ৰূপ ধারণ করিয়াছি ; অতএব তুমি কিঞ্চিষ্মাত্রও ভীত হইও না ; আমার যে সকল ৰূপদৰ্শন করিলে, ইহার প্রত্যেক ৰূপই ধৰ্ম্মার্থ কাম মোক্ষ, এই চতুৰ্ব্বৰ্গ ফল ভক্তকে প্রদান করেন : মহেশ্বর! তুমিত অবগতই আছ,জগৎ সংসারে যাৰদীয় দেবতা আছেন, সেই সকল দেৰতার দেবত্ব আমি, ব্ৰহ্মার স্বষ্টিকর্তৃত্ব