পাতা:মহাভাগবত পুরাণ প্রথম খণ্ড.pdf/৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नंदम उट४)i च ! సె: পারিলেন না। আমি আপনার কন্ঠ সেই সতী, আপনাকে প্রণাম করি । এই কথা শুনিয়া দক্ষ প্রজাপতির অযোগ্যপাত্রে কন্যাদানের যাবদীয় দুঃখ উদ্রিক্ত হইয়। উঠিল, ; এবং করুণ স্বরে বলিতে লাগিলেন, মা, তুমি কিহেতু এত মলিনাঙ্গী হইয়াছ? হা সুতে! হা নিৰ্ব্বোধ পুত্ৰি ! তুমি যে আমার গৃহে বিশুদ্ধ সুবর্ণবর্ণ ছিলে ; এবং দিব্য দিব্য বসন ভূষণ পরিধান করিতে ; সেই তুমি ভিক্ষাজীবীর ভাগ্যে পতিত, এবং বসনভূষণবিহীন হইয়। এই মহত্য সভার মধ্যে আগমন করিয়াছ ! হা বিধাতঃ ! তোমার মনে কি এতই ছিল! মা ; তুমি কি অযোগ্য পতি লাভ করিয়া দুঃখভরে অভিমানিনী হইয়াছ ? তাহতেই কেশবন্ধনাদি কর নাই ? এমত বিবস্ত্রা বা কেন ? এবং পুচ্ছতাড়নে নিতান্ত কুপিত। কাল সপিণীর ন্যায়, কিজান্ত দীঘ নিশ্বাস বিমোচন করিতেছ ? তোমাকে, শিবপত্নী বলিয়াই কেবল ঘৃণা করিয়া, আবাহন নিষেধ করিয়াছি, নতুন স্নেহের অভাব বশতঃ নয় ? তোমাতে আমার সেই সন্ততিস্নেহই পরিপূর্ণ অাছে। কিন্তু জননি। সেই ভুতসঙ্গী, অমর্যাদক শিবের মুখ দেখিলেও আমার সে দিন দুর্দিন বলিয়া বোধ হয়; অতএব নে পাপিষ্ঠের নাম আর আমার নিকটে করিও না । তনয়ে ! তুমি যে আপনি সমাগত হইয়াছ, ইহাপেক্ষ। আর আনন্দ কি ? তোমার নিমিত্ত বস্ত্র আভরণ সকল রাখিয়ছি, গ্রহণ কর । মা তুমি ত্ৰৈলোক্যসুন্দরী, মৃগশাবকনয়না হইয়া, মৰ্কটনয়ন ভন্মভূষণ শম্ভতে সমৰ্পিত হইলে, এছুঃখ আমার জীবনান্ত ন হইলে, কখনই অন্ত হইবে না ; অতএব এইক্ষণে তুরা