পাতা:মহাভারতম্ (হরিদাস সিদ্ধান্তবাগীশ) খন্ড ৩২.pdf/৬৩০

পৰ্ব্বণি দ্বিষষ্টিতমোহধ্যায়ঃ | Vo(t বভূব রাজা রাজেন্দ্র । মান্ধাতা নাম বীৰ্য্যবান। পুরা বস্তুমতীপালো যজ্ঞং চক্রে দিদৃক্ষয় ॥১২ অনাদিমধ্যনিধনং দেবং নারায়ণং প্রভুম্। স রাজা রাজশাৰ্দ্দল। মান্ধাত পরমেশ্বরম ॥১৩ জগাম শিরস পাদে যজ্ঞে বিষ্ণোৰ্ম্মহাত্মনঃ। দর্শয়ামাস তং বিষ্ণুরূপমাস্থায় বাসবম্ ॥১৪ স পার্থিবৈবৃত: সদ্ভিরর্চয়াম তং প্রভুম্। তস্য পার্থিবসিংহস্য তস্য চৈব মহাত্মনঃ। সংবাদোহয়ং মহানাসীৎ বিষ্ণুং প্রতি মহাস্থ্যুতিম্ ॥১৫ ভাবতকৌমুদী বিনিশ্চয়ং বিশেষেণ নির্ণয়ম্। নিৰ্ম্মধ্যাদে অত্যাচাবাদিন বিশৃঙ্খলে, দানবানামেকং অর্ণব ইব তস্মিন জগতি ॥১১ বভূবেতি। দিদৃক্ষয় বিঞ্চোবেব দর্শনেচ্ছয় ॥১২ অনাদীতি। আববাধেতি শেষ ॥১৩ জগামেতি। জগাম মান্ধতেত্যক্ষবৃত্তিঃ । বাসবম্ ঐন্দ্ৰম্ ॥১৪ স ইতি। পর্থিবসিংহন্ত বাজশ্রেষ্ঠন্ত মান্ধাতু, অন্ত ইন্দ্ররূপিণে বিষ্ণোশ্চ। বটুপাদ ॥১৫ যুধিষ্ঠিব। পূর্বকালে সমগ্র জগৎ যখন দানবগণে ব্যাপ্ত হইয়া গিয়াছিল ; সেই বিশৃঙ্খলাপূর্ণ সময়েব ধৰ্ম্ম ও অর্থেব বিষয় তোমার নিকট বলিতেছি ॥১১ রাজশ্রেষ্ঠ | পূর্বকালে মান্ধাত নামে একজন বলবান বাজ ছিলেন। সেই রাজা বিষ্ণুব সাক্ষাৎকাব লাভ কবিবার জন্য একটা যজ্ঞ কবিয়াছিলেন ॥১২ বাজশ্রেষ্ঠ ! যাহার আদি নাই, মধ্য নাই ও অন্ত নাই এবং যিনি অসাধারণ প্রভাবশালী ও পবমেশ্বব—বাজা মান্ধাত আপন যজ্ঞে সেই বিষ্ণু নাবায়ণদেবের আরাধনা কবিতে লাগিলেন ॥১৩ এবং মান্ধাত যজ্ঞেব সমযে মস্তক অবনত কবিয মহাত্মা বিষ্ণুকে নমস্কাব কবিতে থাকিলেন। ক্রমে বিষ্ণু ইন্দ্রেব রূপ ধাবণ কবিয মান্ধাতব দৃষ্টিগোচৰ হইলেন ॥১৪ তখন মান্ধাতা সৎস্বভাবসম্পন্ন বাজগণে পবিবেষ্টিত হইয়া বিষ্ণুব পূজা কবিলেন। ক্রমে মহাতেজ বিষ্ণুব বিষয়ে সেই বাজশ্রেষ্ঠ মান্ধাতব ও মহাত্মা ইন্দ্রের এইরূপ পরস্পর প্রশস্ত আলাপ হইয়াছিল ॥১৫ (১৬) অনন্তমায়ামিতমন্ত্রবীর্ঘ্য বঙ্গ বৰ্দ্ধ নি।