পাতা:মহাভারতম্ (হরিদাস সিদ্ধান্তবাগীশ) খন্ড ৩৫.pdf/১২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পর্বণি ষড়ধিকদ্বিশততমোহধ্যায়ঃ। ২০৩১ তেষামহং বচঃ শ্ৰুত্ব প্ৰণিপত্য মহাহরিম্। অব্রবঞ্চ যথাৰ্বত্তং মম নারায়ণস্য চ ॥১৩ শৃণুধ্বং মুনিশাদুলীঃ ! হৃত্বা সোমমহং পুর। আকাশে পতমানন্তু বাক্যং তত্ৰ শৃণোমি বৈ ॥ ৪ সাধু সাধু মহাবাহো ! প্রতোহস্মি তব দর্শনাৎ। বৃণীম্ব বচনং মত্তঃ পক্ষীন্দ্র । গরুড়াধুনা ॥১৫ স্বামহং ভক্তিতত্ত্বজ্ঞে ব্রবৈ বচনমুত্তমম্। ইত্যাহ স্ম ধ্রুবং তত্র মামাহ ভগবান পুনঃ ॥১৬ ঋষিরস্মি মহাবীৰ্য্য ! ন মাং জানাতি বা ময়ি। অ্যুতি চ মাং মুঢ়স্তচ্ছ গৰ্ব্বমাস্থিত ॥১৭ ভাবতকৌমুদী তেষামিতি। মহাহবিং শ্বেতবর্ণং মহাবিষ্ণুৰ্ম্ম ॥১৩ শৃণুধ্বমিতি। সোমং সোমলতাম্। পতমানে গচ্ছন ॥১৪ সাধিতি। বৃণীর্ঘ শৃণু, মত্তে মম সকাশীৎ ॥১৫ জামিতি। তবৈব ভক্তিতত্ত্বজ্ঞঃ ॥১৬ ঋষিবিতি । ঋষির্মন্ত্রপ্রণেতা। জানাতি সাধাবণো জন ৷ গৰ্ব্বমাস্থিত: তন্ত ভক্তত্বাৎ স্বরূপজানাৎ অস্থয়ায়। অকবণীচেতি ভাব: ॥১৭ Yهي পক্ষিবাজ ! তুমি নাবায়ণেব স্বরূপ ও পবম পদ অবগত আছ এবং তোমাব তুল্য নাবায়ণেব সন্নিকৃষ্ট ও প্রিয় লোক অন্য কেহ নাই ॥১২ আমি তাহাদেব সেই কথা শুনিয়া মহাবিষ্ণুকে নমস্কাৰ কবিয়া যথাযথভাবে জামাব ও নাবায়ণের বৃত্তান্ত বলিতে লাগিলাম ॥১৩ মুনিশ্রেষ্ঠগণ। আপনাবা শ্রবণ করুন, পূর্বে একদা আমি সোমলতা হরণ কবিয আকাশে চলিতে থাকিয়া একটী বাক্য শ্রবণ কবিলাম—॥১৪ সাধু, সাধু মহাবাহু পক্ষিবাজ গৰুড়। আমি তোমাব দর্শনে ঐতিলাভ করিলাম ; তুমি এখন আমাব বাক্য শ্রবণ ॥১৫ ‘আমি তোমার ভক্তিতত্ত্ব জানি ; সেই জন্যই আমি তোমাকে এই উত্তম বাক্য বলিতেছি তিনি আমাকে এই কথা বলিয়াছিলেন ; তাহাব পব পুনৰায় আমাকে ভগবান বলিয়াছিলেন-৷১৬৷৷ মহাবল গকড় । সাধাবণ লোক আমাকে জানে না ; এমন কি, মূঢ় ব্যক্তি আমাব অস্থয়াও কবে। আমি সেই কথা শুনিয়া আত্মগৰ্ব্ব অনুভব কবিলাম ॥১৭