পৰ্ব্বণি পঞ্চমোহধ্যায়ঃ । ৭১ ষড়নর্থ মহারাজ। কচ্চিত্তে পৃষ্ঠতঃ কৃতাঃ। নিদ্রালস্তং ভয়ং ক্ৰোধো মাৰ্দবং দীর্ঘসূত্ৰত ॥১২৬ বৈশম্পায়ন উবাচ। এতাঃ কুরুণামৃষভে মহাত্মা শ্ৰুত্বা গিরো ব্রাহ্মণসত্তমস্ত । প্ৰণম্য পদাবভিবাদ্য তুষ্টো রাজাপ্রবীন্নারদং দেবরূপম্ ॥১২৭ এবং করিষ্যামি যথা ত্বয়োক্তং প্রজ্ঞা হি মে ভুয় এবাভিবৃদ্ধ । উক্ত তথা চৈব চকার রাজা লেভে মহীং সাগরমেখলাঞ্চ ॥১২৮ নারদ উবাচ । এবং যে বর্ততে রাজা চাতুর্বর্ণ্যস্ত রক্ষণে । স বিহৃত্যেহ মুমুখী শক্রস্তৈতি সলোকতামৃ ॥১২৯ ইতি শ্ৰীমহাভারতে শতসাহস্র্যাং সংহিতায়াং বৈয়াসিক্যাং সভাপর্বণি সভা ক্রিয়ায়াং নারদপ্রশ্নমুখেন রাজধৰ্ম্মানুশাসনে পঞ্চমোহুধ্যায়ঃ ॥০l حمد ষডিতি। হে মহাবাজ ৷ তে ত্বয, নিদ্রা, আলস্তম, ভয়ম, ক্রোধঃ, মাৰ্দবং তীক্ষুেদ্ৰপি মৃত্ত দীর্ঘসূত্ৰত চ, এতে ঘটু অনর্থ দোষাঃ, পৃষ্ঠতঃ কৃতা দূৰীক্কতা: কচ্চিৎ ॥১২৬ এত ইতি। কুকণামৃষভঃ শ্রেষ্ঠ । ব্রাহ্মণসভমস্ত নাব্যস্ত। প্ৰণম্য অবনতীভূয ॥১২৭ এবমিতি। প্রজ্ঞ বুদ্ধি, অভিবৃদ্ধ, অন্মাদেব তবোপদেশাদিতি ভাবঃ ॥১২৮ ভারতভাবদীপঃ লক্ষণম, ॥১২৪া প্ৰব্ৰজিতান জাতিবহিষ্কৃতানম্নমাত্রার্থনো দীনান ॥১২৫-১২৮ উপসংহবতি এবং যে বৰ্ত্তত ইতি ॥১২১ ইতি শ্ৰীমহাভাবতে সভাপর্বণি নৈলকণ্ঠষে ভাবতভাবদীপে পঞ্চমে ইধ্যায়: ॥৫ মহারাজ ! আপনি নিদ্রা, আলস্য, ভয়, ক্রোধ, মৃত্নতা ও দীর্ঘসূত্ৰতা—এই ছয়টা দোষকে দূর করিয়াছেন ত " ॥১২৬ dä বৈশম্পায়ন বলিলেন—কুকশ্রেষ্ঠ মহাত্মা যুধিষ্ঠির নারদের এই কথাগুলি শুনিয়া আনন্দিতচিত্তে ভূতলে লুষ্ঠিত হইয়। নমস্কার করিয়া দেবর্ষি নারদকে কহিলেন—॥১২৭ "আপনি যেমন বলিলেন, আমি তেমনই করিব। আপনার এই উপদেশে আমার বুদ্ধি অভ্যন্ত বৃদ্ধি পাইয়াছে।" যুধিষ্ঠির এইরূপ বলিযা নারদের উপদেশানুরূপ কাৰ্য্য করিযাছিলেন , তাহাতেই তিনি সমুদ্রবেষ্টিত সমস্ত পুথিবী লাভ করিয়াছিলেন ॥১২৮ (১২৭) শ্লোকাৎ পৰম, যুধিষ্ঠিব উবাচ। ইতি কতিপযপুস্তকে পাঠ ।
- дывая
