পাতা:মহারাজা মণীন্দ্রচন্দ্র - জগদীশচন্দ্র ভট্টাচার্য্য.pdf/১৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*Stు भहांब्रांखां अन्न भीठछष्ट ननौ প্লাটফরমে পায়চারী করছি। গাড়ী ছাড়ার সময় হ’ল—মহারাজকে, প্ৰণাম করে শ্ৰীশচন্দ্র নেমে এলেন। দুরপথযাত্রী মহারাজার মুখের উপর । সেদিন যে স্নেহস্তামল মধুর ছায়া এসে পড়েছিল, তা যে না দেখেছে সে বুঝতে পারবে না। এই তার পুত্র, একমাত্র পুত্ৰ—বিদায় কালীন স্বেছাশীৰ্ব্বাদ করে কৰ্ম্মকঠোর পিতার মুদৃঢ় মুখমণ্ডলেও সেদিন স্নেহকাতরতার অৰ্দ্ধস্পষ্ট ছায়া দেখে মুগ্ধ মন কেবলি একটা অব্যক্ত আনন্দে ভরে উঠছিল। ঘণ্টাখানেক অতিবাহিত হওয়ার পরই—মহারাজের সে ভাব কেটে গেল, আমাদের সঙ্গে বৃন্দাবন মথুরা, ইত্যাদির গল্প আরম্ভ করলেন। রাত্রি ৯টার সময় সঙ্গের খাবারের ঝুড়ি খুলে পরিতোষ সহকারে আহার করা গেল। আর সে আহারের ব্যবস্থা, প্রত্যেক জিনিসটা খুটিনাটি ভাবে বলে দিলেন মহারাজা নিজে । বিছানা করে যে যার মত শুয়ে পড়া গেল । সকালে চোক খোলার আগেই মহারাজা হাত মুখ ধুয়ে বসে আছেন । Y محمية অামাকে উঠতে দেখেই বললেন—“সকাল বেলাকার সৌন্দর্য্যের একটা , স্বতন্ত্র মাধুৰ্য্য আছে—যে সকালে কখনও উঠল না, সে জীবনের একটা তৃপ্তি থেকে বঞ্চিত হ’ল ।” কোনও উত্তর দিলাম না-বাহিরে চারিদিকের সৌন্দর্ঘ্যের দিকে চেয়ে শুধু বসে রইলাম। কতদিনের কথা, বিশ্বত্ত কত ঘটনার ছবি ক্রমশঃ আমার চোখের সামনে ভেসে উঠতে লাগল।— துத் * এই কাশিমবাজারের মহারাজা ! প্রথম সাক্ষাৎ তার সঙ্গে আমার, কাশিমবাজার রাজবাটীতে, রেশম কুঠীর বড় সাহেব পি, ই, . গুর্জ আমাকে সুপারিশ-পত্র দিয়ে মহারাজার নিকট পাঠিয়েছিলেন । । “কি বোর্ডিং ও ফ্ৰি ষ্টুডেন্টসিপ'এর জন্ত। চিঠিখানি পড়ে আমার ।