পাতা:মহারাজা মণীন্দ্রচন্দ্র - জগদীশচন্দ্র ভট্টাচার্য্য.pdf/১৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

● মহারাজা স্তর মণীন্দ্রচন্দ্র নন্দী সেপাহি ও আমি । আমাকে বললেন— “আবার আসছে বছর আসব —তুমি আসবে ত ?—না, কষ্ট পেয়ে উৎসাহ ভঙ্গ হয়ে গেছ ।”—আমি বললাম “না, আমার আগে আশঙ্কা ছিল - বিদেশে কখনও বের হইনি— কিন্তু আপনার খবরদারী করতে যারা এসেছে তাদের খবরদারী ত আপনিই করেছেন ।--আমি ত নিচিস্ত হয়ে গেছি আপনার সঙ্গে আমি নির্ভাবনায় সব জায়গায় যেতে পারি । তবে ক’দিন বেশ ছিলেন– কালকে আবার জং ভাবটা হ’ল কেন ? তাই ভাবছি।” “কোনও চিত্তার কারণ নেই— ওটা দণতের ও দ্য হয়েছে । তা ছাড়া গোবিন্দজী আছেন। —মজা কি জান ? আমরা দু’নৌকায় পা দিয়ে মরি ? ভগবানকে ডাকুব —হরি রক্ষণ কর । আবার এক নিশ্বাসেই ডাক্তার ডেকে নিচিস্ত হইতে চাইব। তা আবার কাম্বেল পাশ হলে আজকাল হবে না, এম-বি চাই ৷”— কথা কইতে কইতে আমরা রাজা মহেন্দ্র প্রতাপের “প্রেম-মহাবিদ্যালয়ে'র কাছে এসেছি—দেখি অধ্যক্ষ গিদোয়ানী এবং কয়েকজন অধ্যাপক আমাদের দিকেই আসছেন ।—মহারাজকে অভিবাদন করে তারা জানালেন–র্তারা মহারাজার কাছেই ষাচ্ছিলেন তাদের বিদ্যালয় পরিদর্শন করবার জন্ত নিমন্ত্রণ করতে । মহারাজ স্মিত হাস্তে বললেন—“সে হবে না, রাস্তার নিমন্ত্রণ গ্রাহ করব না—আপনাদের আমার কুঞ্জে আজি বৈকালে যেতেই হবে ।”— বলেই খুব হ হ করে হাসতে লাগলেন । র্তারা বিদায় নিয়ে চলে গেলেন । আমরা মহারাজার ক্রীত আর একটি কুঞ্জ দেখতে চলে গেলাম। = প্রেম-মহাবিদ্যালয় পরিদর্শন করে—মহারাজা যে appreciationটা লিখে দিয়েছিলেন—সেটা প্রেম মহাবিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ দশ লক্ষ