পাতা:মহারাজা মণীন্দ্রচন্দ্র - জগদীশচন্দ্র ভট্টাচার্য্য.pdf/১৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

행8 মহারাজা স্তর মণীন্দ্রচন্দ্র ননদী ঐশ্বৰ্য্য, বৈভব ও প্রতিষ্ঠার বিধান করিয়াছিল, ঋষির চরিত্র বল, ঋষির সহিষ্ণুতা, ঋষির শম, দম ও তিতিক্ষণ—এগুলি আগে বিধান করিয়াছিল । অহমিকা রাজর্ষি মণীন্দ্রচন্দ্রের মনকে স্পর্শও করিতে পারে নাই—তাহার ত্রিসীমায়ও আসিতে পারে নাই । তাই, নিতান্ত নগণ্য পর্ণকুটীরবtণীও তাহাকে স্বগৃহে নিমন্ত্রণ করিবার স্পৰ্দ্ধ রাখিত, কারণ সে জানে সেই নিরহঙ্কার প্রতিমূৰ্ত্তির নিকট প্রত্যাখ্যানের আশঙ্কা নাই ; নিতান্ত নিঃস্ব ও তাহার সহিত একাসনে বসিয়া বহুক্ষপ নিঃসঙ্কোচে আলাপন করিবার সাহস রাখিত, কারণ সে জানে, সেই শুভ্রাসনে অকিঞ্চন বলিয়া তাচ্ছিল্যের কোনও সম্ভাবনা ञांझे ! এখানে একটা কথা বলিব, তাহার উপাধিগুলি প্রাপ্তির কথা । এই রহস্যময়ী ধরণীর যত রহস্য স্থাছে, “উপাধি’ নামক রহস্যটি বুঝিতে পারি না BBBS BBBS BBB BB BBBBBS BBBBB BBBB BBB BB BBB পলায়ন করে, আর যাহার। তাহাকে সৰ্ব্বদা পরিগর করিতে সচেষ্ট্র, তাহীদের অনেকেরই কণ্ঠে আসিয়া দিনে দিনে আলিঙ্গন করে। কারণ যাহাই থাক্‌, মহারাজা এই আলিঙ্গনের তীব্র জালায় জলিতে কদাপি কামনা করেন নাই, অথচ তাঙ্কার গুণমুগ্ধ সরকার বাহাদুর, এবং ভারতীয় পণ্ডিতমণ্ডলী ও জনসাধারণ র্তাহার উপর স্নেহের অত্যাচার করিয়া তাহাকে এই আলিঙ্গনে বদ্ধ হইতে বারে বারে বাধা করিয়াছিলেন । বাহারা মহারাজার ভিতরকার প্রকৃত মামুঘটাকে সম্যক্‌ চিনিতে পারেন নাই, তাহাদের দুর্ভাগ্য, কিন্তু আজ র্তাহারাও জানিয়া রাখিতে পারেন, অস্তিম শয্যায় যখন মৃত্যুকালিমা তাহার চোখে মুখে বুকে ঘনাইয়া আসিতেছিল, যখন তাহার পার্থিব কণ্ঠ চিরদিনের মত রুদ্ধ হইয়া আসিতেছিল, তখনও তিনি তাহার প্রাণাধিক পুত্ৰ শ্ৰীমান শ্রীশচন্দ্রকে