পাতা:মহারাজা মণীন্দ্রচন্দ্র - জগদীশচন্দ্র ভট্টাচার্য্য.pdf/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাজ্য লাভ ఏన সকলের নিকট ধন্যবাদ অর্জন করিয়াছিলেন। লোকজনের আদর আপ্যায়নের জন্য র্তাহার একটা স্বভাবসৌজন্য ছিল। এই বিরাট সাহিত্য-যজ্ঞে যে সকল হোতৃবৃন্দ কাশিমবাজারের রাজবাটীতে উপস্থিত হইয়াছিলেন যথার্থ রাজ্যোচিত বিনয়, সৌজন্য এবং আপ্যায়ন দ্বারা তিনি ব্যক্তিগত ভাবে প্রত্যেককেই সন্তুষ্ট করিয়াছিলেন । র্তাহাদের আহার, বিহার, বিরাম বিশ্রাম প্রত্যেকটি খুটিনাটির উপর পর্য্যন্তও মহারাজা লক্ষ্য রাখিতে ত্রুটি করেন নাই । সাহিত্যিকগণের মধ্যে পরস্পরের সহিত পরস্পরের হৃদিভাব বিনিময়, দেখা সাক্ষাৎ এবং প্রত্যক্ষভাবে আলাপ পরিচয়াদির সুযোগ ঘটাইবার জন্যই মহারাজা স্বয়ং বিপুল অর্থব্যয় দ্বারা এই সাহিত্য যজ্ঞের অনুষ্ঠান করিয়াছিলেন এবং র্তাহার অনুষ্ঠান সফল এবং সৰ্ব্বাঙ্গ সুন্দর হইয়া তাহার গৌরব বৰ্দ্ধন করিয়াছিল। ১৯০৭ সাল হইতে আজ পর্য্যন্তও প্রতিবৎসর বাঙ্গলার স্থানে স্থানে এই সাহিত্য সন্মিলনীর অধিবেশন হইয়া তাহার গৌরব রক্ষা করিতেছে । কৰ্ম্মক্ষেত্র ১৯১০ সালে ইনি বঙ্গদেশীয় জমিদারগণ কর্তৃক নিৰ্ব্বাচিত হইয়া বঙ্গীয় প্রাদেশিক ব্যবস্থাপক সভার সদস্য মনোনীত হইয়াছিলেন। তথায় পূর্ণকাল কাৰ্য্য করিবার পর সমস্ত