পাতা:মহারাজা মণীন্দ্রচন্দ্র - জগদীশচন্দ্র ভট্টাচার্য্য.pdf/৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

● ● মহারাজা মণীন্দ্রচন্দ্র রমেশ ভবন প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে । মহারাজার ন্যায় সরল, অমায়িক, বিনম্র ও ধৰ্ম্মপরায়ণ লোক এযুগে বিরল। শ্ৰীযুক্ত হীরেন্দ্রনাথ দত্ত শ্ৰীযুক্ত হীরেন্দ্রনাথ দত্ত পরিষদের কার্য্য নিৰ্ব্বাহক সমিতির গৃহীত একটা প্রস্তাবের উল্লেখ করিয়া বলেন, সাহিত্য পরিষদের শৈশবে, তাহার সঙ্কটকালে মহারাজ মণীন্দ্র চন্দ্র তাহাকে আশ্রয় দিয়াছিলেন । মহারাজা যে কতভাবে কত দিক দিয়া বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ ও বাঙ্গলা সাহিত্যের হিতসাধন করিয়া গিয়াছেন তাহার ইয়ত্ত্বা নাই। যতদিন সাহিত্য পরিষদ থাকিবে, ততদিন তাহাই মহারাজার অক্ষয় স্মৃতিচিহ্ল স্বরূপ হইয়া রহিবে । মহারাজা পরম বৈষ্ণব ছিলেন ও তিনি এখন বৈকুণ্ঠে ভগবানের সান্নিধ্য লাভ করিয়াছেন। হীরেন্দ্র বাবু বলেন, তাহার বিশ্বাস, সেখান হইতেও মহারাজা সাহিত্য পরিষদকে আশীৰ্ব্বাদ করিতেছেন । অধ্যাপক খগেন্দ্র মিত্র অধ্যাপক খগেন্দ্রনাথ মিত্র বলেন যে মহারাজা বাঙ্গালা দেশ ও বাঙ্গালী জাতিকে অন্তরের সঙ্গে ভাল বাসিতেন, সৰ্ব্বদা তাহার কল্যাণ চিন্তা করিতেন । এবং সেই উদ্দেশুেই অকাতরে দান করিতেন। ইহাতে সময় সময় তাহাকে প্রতারিত হইতে হইয়াছে বটে, কিন্তু সেজন্ত তিনি নিরুৎসাহ