পাতা:মহারাণী স্বর্ণময়ী - বিহারিলাল সরকার.pdf/৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভূমিকা । পুণ্যময়ী মহারাণী স্বর্ণময়ীর লোকান্তর হইলে, স্বৰ্গীয় যোগেন্দচন্দ্ৰ বসু মহাশয় বঙ্গবাসীতে ও জন্মভূমিতে সংক্ষেপে মহারাণীর গুণ-গাথা ও জীবনকথা লিখিবর জন্য আমায় অনুরোধ করেন । তাঙ্গার অনুরোধ রক্ষা করি। “জন্মভূমি'তে মহারাণীর চরিতবিশ্লেষণ একটু বিশিষ্ট হইয়াছিল। পুণ্যমন্ত্রী স্বর্ণময়ী আপনি কীক্তিতে আপনার জীবনী আপনি রাখিয়া গিয়াছেন। তিনি স্বগে, আমি মৰ্ত্ত্যের ভাষায়, বর্তাহার মত্ত্যজীৱন-ঘটনা লিপিবদ্ধ করিয়াছি মাত্র ? তাহার উচ্চ-চিত্তবৃত্তির পরিচয় অনেকেই পাইয়া থাকিবেন ; কিন্তু সে উচ্চ-চিত্তবৄত্তির ক্ৰমবিকাশ-প্রক্রিয় অনেকেই জানিতে না পারেন। সেই প্রক্রিয়াটুকু যতদূর সােধ্য প্ৰকাশ করিবার প্রয়াস পাইয়াছি! সিদ্ধি কতটুকু হইয়াছে, সহৃদয় পাঠকই তাহার বিচার করিবেন। তবে এ গ্রন্থ পাঠ করিয়া বঙ্গ-কুল-ললনার। সেই পুণ্যমন্ত্রীর আদর্শে লক্ষ্য রাখিলে, আমি কৃতাৰ্থ হইব। বঙ্গবাসীর বর্তমান স্বত্বাধিকারী শ্ৰীমান বরদাপ্রসাদ বসুর নিকট আমি চির-কৃতজ্ঞ রহিলাম। তঁহারই উদ্যোগে ও ব্যয়ে স্বগীয়া মহারাণীর জীবনীসম্বন্ধে প্ৰবন্ধ পুস্তকাকারে প্রকাশিত হইল। মহারাণীর মহিমরাগে শ্ৰীমান বরদাপ্রসাদ বিমুগ্ধ । সে মহিমায়ু কে না মুগ্ধ? সেই ভরসায়ু এই পুস্তক প্রকাশিত হইল। বঙ্গবাসী কাৰ্য্যালয়, ১৫ই বৈশাখ, ১৩১৪ সােল । ) बौदिशद्रित्नांन्न ग्नद्रकांद्र