পাতা:মহারাষ্ট্রের জীবন-প্রভাত.pdf/১৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহারাষ্ট্র জীবন-প্রভাত రికి লক্ষ্মী বলিলেন,—আমার ভ্রাতা বালক, অজ্ঞান । চন্দ্ররাওয়ের মুখ গম্ভীর হুইল । লক্ষ্মী। সে আপনার ভৃত্য, আপনারই অধীন। চন্দ্ররাও । না. লে অtযা অপেক্ষাও সাহসী বলিয়া পরিচিত । বুদ্ধিমতী লক্ষ্মী বুঝিতে পারিলেন, তিনি যাহা ভয় করিতেছিলেন, তাছাই ঘটিয়াছে। চন্দ্ররাও রঘুনাথের উপর যৎপরোনাস্তি ক্রুদ্ধ ! ভয়ে কম্পিত হইয়া বলিলেন,—বালক যদিও দোষ করে, আপনি না মার্জনা করিলে কে করিবে ? চঞ্জরাওয়ের ললাটে আবার সেই মেঘচ্ছায়া দেখা গেল। লক্ষ্মী স্বামীকে জানিতেন, সে কথা আর উল্লেখ করিলেন না । তাহার পর চন্দ্ররাও অদ্য প্রথমে বাট আসিয়াছেন। রঘুনাথের স্বাহ ঘটিয়াছে, লক্ষ্মী তাহ জানেন না, কিন্তু তাছার হৃদয় চিন্তাকুল । তিনি মুখ ফুটিয়া কোন কথা জিজ্ঞাসা করিতে পারেন না, রজনীতে স্বামী নিদ্রিত হইলে ভৃত্যদিগের নিকট ভ্রাতার সংবাদ লইবেন, মনে স্থির করিয়াছিলেন । চজরাওয়ের অtছার সমাপ্ত হইল, তিনি শয়নাগারে যাইলেন, লক্ষ্মী তামুল হস্তে তথায় যাইলেন । দেখিলেন, স্বাধীর ললাট চিত্ত্বীযুক্ত । লক্ষ্মী তামুল দিরা ধীরে ধীরে ঘর হইতে বাহিরে যাইলেন, চন্দ্ররাও সতর্কভাৰে দ্বার রুদ্ধ করিলেন। ধীরে ধীরে একটি গুপ্তস্থান হইতে চন্ত্ররাও একটি বাক্স বাহির কৰিলেন, সেটি খুলিলেন, একখানি পুস্তক বাহির করিলেন, দেখিতে হিসাবের পুস্তক । প্রায় দশ বৎসর পূৰ্ব্বে গজপতি কর্তৃক যে দিন গভীর অবমানিত হইয়াছিলেন, সে দিন সেই পৃষ্ণকে একটি ঋণের