পাতা:মহারাষ্ট্রের জীবন-প্রভাত.pdf/১৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উনবিংশ পরিচ্ছেদ ঈশানী-মন্দিরে গেরিলা অদূরে সরোবর, কূলে তার চওঁীর দেউল । মধুস্থদন দত্ত । পরাক্রান্ত জায়গীরদার ও জুমলাদlর চন্দ্র রাওয়ের বাট হইতে কয়েক ক্রোশ দূরে ঈশ1ণীর একটি মনির ছিল । অমতিউচ্চ একটি “বর্বতশৃঙ্গে সেই মন্দির অতি প্রাচীনকালে প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল। মন্দির-সম্মুখে প্রস্তররাশি গোপালৰূপে ক্ষোদিত ছিল, নীচে একটি পৰ্ব্বততরঙ্গিণী কুলু কুলু শব্দ করিয়া সেই লোপানের পদ প্রক্ষালন করিয়া বহিয়া যাইত । পুরাকাল চুইতে অসংখ্য যাত্রী ও উপাসক এই পুণ্যজলে স্নাত হইয়া সোপানারোহণপুৰ্ব্বক ঈশানীর পূজা দিত, অল্প । পর্ষ্যস্ত মন্দিরের গৌরব প। যাত্রিসংখ্যা হ্ৰাস প্রাপ্ত হয় নাই। মন্দিরের পশ্চাতে পৰ্ব্বতের পৃষ্ঠদেশ বহু পুরাতন বৃক্ষ দ্বারা অল্প , চুড়া হইতে নীচে সমতলভূমি পৰ্য্যস্ত সেই বৃক্ষশ্রেণী ভিন্ন আর কিছুই দেখা যাইত না। দিবাভাগেও, সেই বিশাল বুক্ষশ্রেণী ঈষৎ অন্ধকার করিত, সেই সুস্নিগ্ধ ছায়াতে ঈশানী-মন্দিরের পূজক ও ব্রাহ্মণের নিজ নিজ কুটারে ৰাল করিত। সেই পুণ্যময় মুন্নিগ্ধ স্থান দেখিলেই বোধ হয় যেন,