পাতা:মহারাষ্ট্রের জীবন-প্রভাত.pdf/৩৯

Հե यशब्रांड़े छौवन-यंउiठ না । মস্তকে প্রকাও উষ্ণীব, এরূপ প্রকাও যে বদন-মণ্ডল যেন তাছার ছায়াতে আবৃত রহিয়াছে। লায়েস্তা থা সাদরে দূতকে আহবান করিয়া উপবেশন করিতে বলিলেন । সায়েন্ত\ \ জিজ্ঞাস কৰিলেন,—সিংহগড়ের সংবাদ কি ? মহাদেওজী একটি সংস্কৃত শ্লোক বলিলেন,— সস্তি নদ্যো দণ্ডকেষু তথা পঞ্চবটীবনে। সরযু-বিচ্ছেদশোকং রাঘবস্তু কথং সহেৎ ॥ অর্থাৎ দণ্ডকারণ্যে ও পঞ্চবটীবনে শত শত নদী আছে, কিন্তু তাহা দেখিয়া কি রাঘব সরযূ নদীর বিচ্ছেদ-দুঃখ ভুলিতে পারেন ? সিংহগড় প্রভৃতি শত শত দুর্গ এক্ষণও শিবাজীর হস্তে আছে, কিন্তু পুনা আপনার হস্তগত, সে সস্তাপ কি তিনি ভুলিতে পারেন ? সায়েস্তা খ পরিতুষ্ট হইয়া বলিলেন,—হ্যা, তোমার প্রভুকে ৰলিও, প্রধান দুর্গ হস্তগত করিয়াছি, এক্ষণে র্তাহার যুদ্ধ করা বিফল, দিল্লীশ্বরের অধীনতা স্বীকার করিলে বরং এখনও আশা আছে। ব্ৰাহ্মণ ঈযদ্ধাস্ত করিয়া পুনরায় একটি সংস্কৃত শ্লোক বলিলেন,— ন শক্তো হি স্বাভিলাষং জ্ঞাতধিভুঞ্চাতক । জ্ঞাত্বা তু তৎ বারিধরস্তোষয়তি যাচকম্। অর্থাৎ চাতক কথা কহিয়া আপন অভিলাষ মেঘকে জানাইতে পারে না, কিন্তু মেঘ সেই অভিলাষ বুঝিয়া আপনার দয়াৰশতঃই তাহা পূর্ণ করে। মহুজনের যাচককে দিবার এইরূপ রীতি। প্রভু শিবাজী এক্ষণে পুনা ও চাকল হারাইয়া সন্ধি প্রার্থনা করিতেও লজ্জা বোধ করেন, কিন্তু ভবাদৃশ মহল্লোক তাছার অভিলাষ জানিয়া অমুগ্ৰহ করিয়া যtছ। দান করিবেন, তাছাই শিরোধার্য ।