পাতা:মহারাষ্ট্রের জীবন-প্রভাত.pdf/৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহারাষ্ট্র জীবন-প্রভাত ፃፅ বালিকার প্রতি একটু স্নেহের সহিত নয়নক্ষেপ করিয়াছেন ? তরুণ যোদ্ধার কি সরযুর প্রতি একটু মমতা জন্মিয়াছে ? পরদিন আবার সেই তরুণ যোদ্ধাকে দেখিলেন, আবার হৃদয় একটু উদ্বিগ্ন হইল। পরে যখন রঘুনাথের অনিন্দনীয় বাক্যগুলি শুনিলেন, রঘুনাথ যখন সংযুর গলায় কণ্ঠমাল পরাইয়া দিলেন, বালিকার শরীর শিহরিয়া উঠিল, হৃদয় আনন্দ ও উদ্বেগে প্লাবিত হইল। যখন বিদায় লইয়া যোদ্ধ। অশ্বান্ধঢ় হইয়া চলিয়া গেলেম, সংযু গবাক্ষ পাশ্বে দাড়াইয়া সেই দিকে চাহিয়। রহিলেন । অনেকক্ষণ পৰ্য্যস্ত বালিক গবাক্ষ পাশ্বে দণ্ডায়মান রহিলেন । অশ্ব ও অশ্বারোহী অনেকক্ষণ চলিয়া গিয়াছে, কিন্তু বালিক। নিম্পদে সেই দিকে চাহিয়া রহিয়াছেন । দিবালোকে পৰ্ব্বতমালা অনেক দূর পর্য্যস্ত দেখা যাইতেছে, তাহার উপর যত দূর দেখা যায়, পৰ্ব্বতবৃক্ষ সমূদ্রের লহরীর মত বায়ুতে দুলিতেছে। উপরে পর্বতশৃঙ্গ হুইতে স্থানে স্থানে জলপ্রপাত পতিত হইতেছে, সেই স্বচ্ছ জল একটি নদীরূপে বহিয়া যাইতেছে । নীচে সুন্দর উপত্যকায় গ্রামের কুটীর দেখা যাইতেছে, মুন্দর হরিদ্বর্ণ ক্ষেএ সমস্ত দেখা যাইতেছে, তাহার মধ্য দিয়া পৰ্ব্বতকণ্ঠ ৩রঙ্গিণ ধীরে ধীরে বহিয়া ধাইতেছে, ও মেঘবিবজিত স্বৰ্য্য এই স্বনীর দৃশ্বের উপর দিয়া আপন আলোক-হিল্লোল আনন্দে গড়াইয়া দিতেছে । কি স্থ সরযু এ সমস্ত দেখিতেছিলেন না, তাহার মন এ সমস্ত দৃষ্ঠে গুপ্ত ছিল না। সরযু অদ্য সমস্ত দিন একটু অন্তমনস্ক রছিলেন । লায়ংকালে পিতার ভোজনের সময় নিকটে বসিলেন, স্বহস্তে পিতার শষ্য রচনা করিয়া দিলেন, পরে ধীরে ধীরে অপেন শয়নাগারে যাইলেন, নিশুন্ধ શ્રદ્ધનૌ૮૭ નદ્રભૂ હૅઠિયા શૌદ ફૌ૮ત્ર ૮મરે બના*નાcશ્વ માફેમા નિઃન૮નાં উপবেশন করিয়া চন্দ্রালোক দেখিতে লাগিলেন ।