পাতা:মানসলীলা.pdf/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

of মানসলীলা । இ এসেছে । চন্দ্রজিৎ, তুমি একদিন রেগে বলেছিলে “ লীল তুই আমাকে চাস্ন, আমার অর্থকে চাস্—কিন্তু এর প্রতিফল তোকে পেতে হবে”— হে প্ৰভু ! আজি দেখছি সে কথা হাতে হাতে ফলছে । এই ঘর, এই সাজ সজ্জ দেখেইত পোড়া পুরুষ আসে, তাদের মধ্যে একজনও ত আমায় প্রকৃত ভাল বাসে নাই ; ভাল বাসেওন । হে ঈশ্বর । লীলার প্রায়শিচত্ত বেশ হয়েছে, আরও হোক নাথ—আমি যাতনা পেয়ে, যদি তার মনে যে কষ্ট দিয়েছি তার কণামাত্র দূর করতে পারি, তবে যেন আরও কষ্ট পাই । চন্দ্রজিৎ— চন্দ্রজিৎ, তোমার পবিত্ৰহৃদয় না জানি দূর্সোর ক্তন্য কতই সহ্য করেছে—ন জানি নির্জনে কতই কেঁদেছে । জগৎপতি ! এতদিনে বুঝেছি চন্দ্রজিৎ কি ক্তিনিম । চন্দ্রজিৎ ! প্ৰভু ! পালক । একবার দেখা দাও—তুমি যে বলেছিলে “ লীলা তুই শত বিলাসের মধ্যে শত রশ্চিক-দংশনযাতনা অনুভব করবি”—তা তো হয়েছে । ( রোদন ) ।