পাতা:মানসলীলা.pdf/৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মানসলীলা। (I আশ্রমে কে বেশী অধিকারিণী হতে পারে । চন্দ্রজিতের হাত ধরিয়া ; চন্দ্রজিৎ !. হৃদয় দেবতা ! বল—আবার বল আমায় ক্ষমা করেছ। বল, আমি মরে, তোমায় পাব । বল, অনন্তকাল তুমি আমার পতি, তুমি আমার গতি, ভূমি আমার মুক্তি হবে । চন্দ্রজিৎ—( অগ্রপূর্ণ লোচনে । লালা ! যা হবার নয় তা কখন হবে না, যা হবার তা নিয়ত হবে । মা ছিল না তা থাকৃবেনা, যা আছে তা য়াবে না । লীলাময়ি ! - মানসি ! মানসগঙ্গে ! যে দিন তুই আমার আশ্রম ত্যাগ করে গিয়েছিলি সে দিন তোর এই স্থল মানসলীলাটার অধোগতি ভেবেই রুষ্ট ও চিন্তিত হয়েছিলাম, কিন্তু আমি তখনও জানতাম, এখনও জানি, মানসলীলা মানস-জগতে আমার,—আর কাহারও ছিল না, হবেও না । সুতরাং তোকে ক্ষমা না করে কি থাকতে পারি ? ' তোকে সেই দিনই ক্ষমা করেছি। শ্ৰীভগবান যে তোকে এই জীবনেই এত কষ্ট দিয়ে আলোক দেখালেন, আমি যে, ব্রহ্মজ্ঞানে, 会也