পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ব-নির্বাচিত গল্প.pdf/১০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

টিকটিকি bo পাগলামি যাবার নয়। গল্প না বলে আমায় কষ্ট দেবার সুযোগ পেলে ফ্লোিস্ক্রফ্ট: কিন্তু কিছুতেই সে সুযোগ ছাড়বে না। সোজা দোতলায় গিয়ে আমার বঁাশের BBDS LBB BBD DD BD BD DD GBDDD DBDBBBB DBBLLYS DDD দুটি আলপিন বসান আছে। এককোণে একটা টিকটিকি ছিল, ফরাসে উঠে দাড়ালে আমার তীরের আয়ত্তে আসে এইরকম স্থানে। নিম্পন্দ শরীর, নিম্পলক চােখ, ধূসর জীবটিকে দেখলেই মায়া হয় । রেবতী আবার বলে, “মানিক, মেরো না, মারতে নেই।” রেবতীকে আমি ত্যাগ করিনি, কিন্তু তার কথার কোন দাম আমার কাছে নেই। আকৰ্ণ সন্ধান ক’রে চার ইঞ্চি তফাত থেকে বাণ নিক্ষেপ করি। এমন আশ্চৰ্য জীব টিকটিকি যে শিকারীকে গায়ের ওপর হুমডি খেয়ে পড়তে দেখলেও कg5 न । বাণবিদ্ধ টিকটিকি নিচে পড়ে। বাণটি টেনে খুলে নিয়ে দেখি, দুটি আলপিন বিধে টিকটিকিটার চোখের পাশে দুটি রক্তের ফোটা জমেছে-যেন নূতন দুটি LL SS BBDBBB BB DBD DD BBDD DDBD DDYS জ্যোতিষার্ণব হাসি চেপে হাসতে আরম্ভ করে। ‘চার-চোখো করে দিলে। ! টিকটিকিকে চার-চোখো করে দিলে! তোমাকেও 5ांद्ध-6bांgथों श्cड श्व भांनिक ।' সঙ্গে সঙ্গে দেয়ালে কোথায় যেন একটা টিকটিকি ডেকে ওঠে। কে জানে বাণবিদ্ধ টিকটিকির সঙ্গে তার কি সম্পর্ক । ছেলেমেয়ের বাপ-মা হবার জন্য তারা যদি পরস্পরকে কোনদিন ডাকাডাকি করে থাকে, সে খবর কেবল তারাই জানে। রেবতী নক্ষত্রের মত জলজলে চোখে তাকিয়ে বলে, “ফের ? ফের ছেলেমানুষকে ভয় দেখােচ্ছ ? ব’লে জ্যোতিষার্ণবের গভীর মুখের দিকে চেয়ে निखछे डcग्र भूसcद्ध यांग्र । স্কুলে বোর্ডের লেখা দেখতে না পাওয়ায় এক মাসের মধ্যে আমাকে চশমা। নিতে হয়। চশমা চোখ নয়, কিন্তু বন্ধুরা আমায় চার-চোখো বলে কত যে তামাসা कटव्र छैिक ८नहे । তারপর ইতিহাসের প্রফেসরের বাড়িতে আমি কোন দিন যাই নি। চার-চোখে o re-fôrtiffiws yw o