পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ব-নির্বাচিত গল্প.pdf/১১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

何海 》a哈 সময় জ্বলিত পদে নামার ভঙ্গীতে দাড়িয়ে গেছে। নামাও যেন কম পরিশ্রমের कवि नभ । মানব মুখ ভার করে বলে, “অত হিসেব করে কথা বলা আমার আসে না। যা মনে আসে বলে ফেলি। কি এমন বললাম যে তোমার মুখ ভার হয়ে গেল?” ইতি একটু হাসে। হাসলে মুখের ভার হাল্কা হয়। ‘মুখ আবার ভার হল কোথায় ? কি ছেলেমানুষ তুমি! তোমার কথায় কি LBDB Bg DBDBBD DBDS Bgi DBDD DBD BDBDBB BB DDBDBD DBDBDDS খোকার বাবা ত এদিকে মাইনে পায় তেষট্টি টাকা, অহঙ্কারে যেন ফেটে পড়ছে!’ সুতরাং মানবও হাসে। ইতির কথায় স্ত্রী-চরিত্রের একটা স্কুল দিক ফুটে উঠেছে আর নিজের সূক্ষ্ম বুদ্ধি দিয়ে সেটা ধরতে পেরেছে বলে গৰ্ব আর আমোদ অনুভব করে। ইতিকে নাড়া দিয়ে স্ত্রী-চরিত্রের আরও দুটো দিক আবিষ্কারের আশায় বলে, ‘কেন, নরেনের বৌ বেশ লোক।” “বেশ না ছাই। সুখে আছে তাই, আমার মত পোড়াকপালত নয়।” “তোমার পোড়াকপাল নাকি ?” দুজনেই থমকে দাড়ায় । ইতি পিছনে হেলে যায় সাপের ফণা ধরার মত। বলে, “কি বললে ?” মানব গম্ভীর হয়ে বলে, “তোমার পোড়াকপাল বলছি, আমার জন্য তা ?” সাপের ফোস করার মতই ইতি সজোরে নিঃশ্বাস ছাড়ে, কিন্তু ছোবল মারার বদলে বয়স্ক নারীর চিরন্তন ক্ষমা করা আর প্রশ্রয় দেওয়ার ভঙ্গীতে বলে, “তোমার সঙ্গে আর পারলাম না। মা বাবা ভাই বোনেদের কথা ভেবে ওকথা বলেছি, কি BS BDBBu BBD DBD BD S DBBS DD DDD DBDDS DBBDDSS BDDBLSS দেখতে শুনতে রাজরাণী নই, তোমার জন্যে রাজরাণী ।” তেতলায় মানুষ আছে, দোতলায় মানুষ আছে, সিড়িতে আর কেউ নেই-তবু ইতি জোর করে গলা একেবারে খাদে নামিয়ে দেয়। বলে, “তুমি আমার রাজা।” দুজনে দোতলায় নামমাত্র উপরের যে ঘরটিতে খোকাকে নিয়ে খোকার মা শুনেত গেছে ঠিক তার নিচের ঘর থেকে বার হয়ে আসে মাঝবয়সী একটি মহিলা । মহিলাটি এত মোটা যে পদক্ষেপে মেঝে না কঁাপিলেও জুমদাম শব্দ হয়। তবে e V-fifs go o