পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ব-নির্বাচিত গল্প.pdf/১৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भझांकलिङ्ग छांद्र खी SSRS “মেয়ের মত মনে হয়! আপনার মাথা খারাপ নাকি ?” সতীশ অপরাধীর মত হাসিল । “কি জানি, হওয়া আশ্চৰ্য নয়। কিন্তু মেয়ে মনে করলেই সুমিত্ৰাকে আমি খুব সুন্দরী দেখি, আর কিছু মনে করতে গেলে, ও কদৰ্য কুৎসিত হয়ে যায়। ও বড় রোগা আর বড় ছেলেমানুষ।” ‘সবাই বলে সুমিত্রার মত সুন্দরী মেয়ে দেখা যায় না। ওর মার চেয়েও সুমিত্ৰা সুন্দরী হয়েছে।” সতীশ একটু ভাবিয়া বলিল, “আমার মনে হয় সবাই ভুল বলে বৌদি। মাসীমা যখন প্ৰথম এখানে আসেন, আমার বয়স ছিল নয় কি দশ । সেই বয়সে আমি যে অবাক হয়ে ওর দিকে চেয়ে থাকতাম। এখনো মনে আছে। সারাদিন ওর আশেপাশে ঘুরতাম।” সুলতা বলিল, “তা সত্যি। মাকে এখনো জগদ্ধাত্রীর মত দেখায় । মোটা হয়ে পড়েছেন, নইলে-” সতীশ বাধা দিয়া বলিল, “ওইটুকু মোটা না হলে ওকে মানাত না বৌদি।” “ত হয়ত মানাত না, কিন্তু বয়স আন্দাজে সুমিত্ৰা ত রোগা নয়। দিব্যি ছিপছিপে গড়ন।’ DBBB D DBBDSuBDD DDSDBDB BDBDD S DBDBBDD DBBD BBB S কিরকম হাবল দেখলেন তা ? বার বার বললাম, দাগের কথা আমার মনে আছে সুমিত্ৰা, দেখাবার কোন দরকার নেই, কথা শুনল না।” বলিয়া সতীশ গম্ভীর হইয়া গেল, ওষ্ঠের প্রান্ত ঈষৎ কুঞ্চিত করিয়া বলিল, ‘বাপের জন্য সুমিত্ৰা দেখতে খারাপ হয়েছে।’ “তিনি বুঝি দেখতে ভাল ছিলেন না ? সতীশ সজোরে মাথা নাড়িল, “বিশ্ৰী । নাক বেঁচো, চোখ ছোট, রং কালো --দেখে আমার হাসি পেত। আপিস থেকে এলে কেন যে ছুটে কাছে যেতেন ভেবে আমি অবাক হয়ে যেতাম। একদিন কি মজা হয়েছিল শুনুন--” বিবৰ্ণ মুখে সুলতা শুনিল। হেমন্তের সঙ্গে সতীশ উঠানে ক্রিকেট খেলিতেছিল। আপিস ফেরত হেমন্তের বাবা বারান্দায় বসিয়া জিরাইতেছিলেন, তঁহাকে বাতাস করিতেছিলেন সরমা। হঠাৎ বল লাগিয়া হেমন্তের বাবার ঠোঁট কাটিয়া একেবারে রক্তারক্তি ব্যাপার। e य-निर्दीडि शझ e