পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ব-নির্বাচিত গল্প.pdf/১৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SRR भक्षकigलङ्ग छांद्म छत्र রুদ্ধ-নিঃশ্বাসে সুলতা জিজ্ঞাসা করিল, “ইচ্ছে করে মেরেছিলেন নাকি ?” সতীশ উদাসভাবে বলিল, “কি জানি, মনে নেই। কিন্তু মরে যাবেন ভয়ে সারাদিন বুকের মধ্যে কেমন করেছিল, বেশ মনে আছে।” “छcश्न ?” প্রশ্ন শুনিয়া সতীশ চটিয়া উঠিল, “তবে কি ? কি বলতে চান শুনি ? ভয়ে নয় ত কিসে বুক কেঁপেছিল ?” ‘अभि किकूझे दलाऊ फ़ाछे नl, ॐांकूद्र।’ সতীশ কথঞ্চিৎ ঠাণ্ড হইয়া বলিল, “মাসীম সেজন্য আমায় কিন্তু শান্তি দিতে ছাড়েন নি, কান মলে দিয়েছিলেন । মনে পড়লে এখনো সেজন্য কান লাল হয়ে ওঠে ; মাসীমার ওপর অভিমান করতে ইচ্ছা হয়।” সুলতা আর দাডাইয়া থাকিতে পারিল না । যে সব কথা তাহার মনে হইতে লাগিল, সতীশের সামনে দাডাইয়া ভাবিতে গেলে সে মুছিত হইয়া পড়িবে। দ্রুতপদে সে উঠান পার হইয়া গেল । মনোরমার কাছে পৌছিবার পূর্বে দেখা হইল যাদবের সঙ্গে। সুলতার কুঞ্চিত ভ্ৰ-দুটি সরল হইয়া উঠিল, মুখের ক্লিষ্টভাব মিলাইয়া গেল। তার মনে হইল, আজ সারাদিন সকল কাজের ফঁাকে সকল দুশ্চিন্তার আড়ালে ইহার সঙ্গই সে কামনা করিয়াছে। যে শূন্যতা সারাদিন তাহাকে আজ পীড়ন করিয়াছে, ইহার সহিত কথা কহিবার সুযোগ পাওয়ামাত্র তাহা ভরাট হইয়া গেল। “আপনার অম্বল হয়েছে শুনলাম, এখন কমেছে ? যাদবের স্বাস্থ্য সম্বন্ধীয় এই প্রশ্ন তাহার হঁাপ ছাডার মত শোনাইল । তাহা লক্ষ্য না করিয়াই যাদব বলিলেন, “অম্বল কমেছে। তুমি বুঝি মনোর খবর নিতে এলে ছোট বউ ? ওর কান্নাও আজ কমেছে।” “এ সুখবর কাকা । মনো বড় বেশী কঁাদিত ।” যাদব বলিলেন, “ওটা দুর্বল মনের লক্ষণ । মনের জোর না থাকলে আনন্দ যেমন পঙ্গু হয়, শোক দুঃখের তেমনি হয় বাড়াবাড়ি। একমাসের ছেলের মরণ ছোয়াচে নয়, ও যে কেঁদে কেঁদে মরতে বসেছে সে রোগ ওরা নিজের। ওয়া মনে o tfr Twitt o