পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ব-নির্বাচিত গল্প.pdf/১৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

इब्रिांgभद्र नाउछiभाई ys ভুবনকে বােঘ ময়নার মা, বুড়ো ব্যাপটার তরে ভাবনা! ভুবন বলে, মোর কিন্তু হাসি পায় ময়নার মা। ময়নার মা গম্ভীর মুখে বলে হাসির কথা না। গুলিও করতে পারে। দেখন मांडद्ध । ऋझेंद शंकांभ कब्रछिं८व्न् । তাড়াতাড়ি একটা কুপি জালে ময়নার মা। হারাণকে তুলে নিয়ে ঘরে বিছানায় শুইয়ে দিয়ে হাতের আঙুলের ইশারায় তাকে মুখ বুজে চুপচাপ শুয়ে থাকতে বলে। তারপর কুপির আলোয় মেয়ের দিকে তাকিয়ে নিদারুণ আপসোসে ফুসে ওঠে, আঃ ! ভাল শাড়িখান পরতে পারলি না ? বলছি নাকি ? ময়না বলে । ময়নার মা নিজেহু'টিনের তেরঙ্গের ডালাটা প্ৰায় মুচড়ে ভেঙে র্তীতের রঙীন শাড়িখানা বার করে। ময়নার পরনের ছেড়া কাপড়খানা তার গা থেকে একরকম ছিনিয়ে নিয়ে তাড়াতাড়ি এলোমেলো ভাবে জড়িয়ে দেয় রঙীন শাড়িটি । বলে, ঘোমটা দিবি । লাজ দেখাবি। জামায়ের কাছে যেমন দেখাস। ভুবনকে বলে, ভাল কথা শোনেন, আপনার নাম হইল জগমোহন, বাপের নাম সাতকড়ি । বাড়ি হাতী,নাড়া, থানা গৌরপুর নতুন এক কোলাহল কানে আসে ময়নার মার। কান খাড়া করে সে শোনে। কুপির আলোতেও টের পাওয়া যায় প্ৰৌঢ় বয়সের শুরুতেই তার মুখখানাতে দুঃখদুৰ্দশার ছাপ ও রেখা কি রুক্ষতা ও কাঠিন্য এনে দিয়েছে। ধুতি পরা বিধবার বেশ আর কদমছােটা চুল চেহারায় এনে দিয়েছে পুরুষালি ভাব। গা ভাইঙ্গা রুইখা আইতেছে। তাই না ভাবতেছিলাম ব্যাপার কি, গা’র भांशेन८षद्ध गांफु| नाझे ! ভুবন বলে, তবেই সারছে। দশ-বিশটা খুন-জখম হইব নিৰ্ঘাত। আমি যাই, সামলাই গিয়া । থামেন আপনে, বসেন, ময়নার মা বলে, দ্যাখেন। কি হয়। শ’দেড়েক চাষী-চাষাড়ে অস্ত্ৰ হাতে এসে দাড়িয়েছে দল বেঁধে । ওদের আওয়াজ পেয়ে মন্মথও জড়ো করেছে তার ফৌজ হারাণের ঘরের সামনে-দু’চারজন শুধু পাহারায় আছে বাড়ির পাশে ও পিছনে, বেড়া ডিঙিয়ে ওদিক দিয়ে ভুবন না পালায়। দশটি বন্দুকের জোর মন্মথের, তার নিজের রিভলভার আছে। তবু চাষীদের মরিয়া ভাব দেখে সে অস্বস্তি বোধ করছে স্পষ্টই বোঝা যায়। তার সুরাটা e व-निडि शुद्ध व्e