পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ব-নির্বাচিত গল্প.pdf/১৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sb"R হারাণের নাতজামাই কুরিয়ে তাকায় ময়নার কুড়ি বাইশ বছরের যোয়ান ভাইর্টা, উসখুসি করে ক্রমাগত। ভুবনের চোখ জ্বলে ওঠে থেকে থেকে। ময়নার মা টেয় পায়, একটু যদি বাড়াবাড়ি করে মন্মথ, আর রক্ষা থাকবে না ! মেয়েটাকে বলে ময়নার মা, শীতে কঁপুনি ধরেছে, শো’ না গিয়া বাছা ? তুমিও শুইয়া পড় বাবা। আপনে অনুমতি দ্যান দারোগাবাবু, জামাই শুইয়া পড়ুক। কত মানত কইরা, মাথা কপাল কুইটা আনছি। জামাইরে,-ময়নার মা’র গলা ধরে যায়, আপনারে কি কমুদরোগাবাবুময়না ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়ে। ভুবন যায় না । আরও দু’বার ময়নার মা সস্নেহে সাদর অনুরোধ জানায় তাকে, তবু ভুবনকে ইতস্ততঃ করতে দেখে বিরক্ত হয়ে জোর দিয়ে বলে, গুরুজনের কথা শোন, শোও গিয়া। খাড়াইয়া কি করব ? ঝাপ বন্ধ কইরা শোও । তখন তাই করে ভুবন।। যতই তাকে জামাই মনে না হোক, এরপর না মেনে কি আর চলে যে সে জামাই ? মন্মথ আস্তে আস্তে বাইরে পা বাড়ায়। পকেট থেকে চ্যাপ্টা শিশি বার করে ঢেলে দেয় গলায়) পরদিন মুখে মুখে এ গল্প ছড়িয়ে যায় দিগদিগন্তে, দুপুরের আগে হাতীপাড়ার জগমোহন আর জোতদার চণ্ডী ঘোষ আর বড় থানার বড় দারোগার কাছে পৰ্যন্ত গিয়ে পৌছায়। গায়ে গায়ে লোকে বলাবলি করে ব্যাপারটা আর হাসিতে ফেটে পড়ে, বাহবা দেয় ময়নার মাকে ! এমন তামাশা কেউ কখনো করেনি পুলিসের সঙ্গে, এমন জব্দ করেনি পুলিসকে। ক’দিন আগে দুপুর্ববেল পুরুষ-শূন্য গাঁয়ে পুলিস এলে ঝাটা বঁটি হাতে মেয়ের দল নিয়ে ময়নার মা তাদের তাড়া করে পার করে দিয়েছিল গায়ের সীমানা ! সে যে এমন রসিকতাও জানে কে তা ভাবতে পেরেছিল ? গায়ের মেয়ের আসে দলে দলে, অনিশ্চিত আশঙ্কা ও সম্ভাবনায় ভরা এমন যে ভয়ঙ্কর সময় চলেছে এখন, তার মধ্যেও তারা আজ ভাবনা চিন্তা ভুলে হাসিখুশীতে ऐछेछ्ल । BBDBDBD D DBB BBDBDD BB BDBDB DBDBBD BDS DDB D DD DS তোর মন্তি এত ? ক্ষেন্তি বলে ময়নাকে, কিলো ময়না, জামাই কি কইলো ? দিছে কি ? लांgछ भभन्न श्icन । frys Moțoc o