পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ব-নির্বাচিত গল্প.pdf/১৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

शंब्रांनंब्र नांड्छिांभांद्दे so বেলা পড়ে এলে, কাল যে সময় ভুবন মণ্ডল গায়ে পা দিয়েছিল প্ৰায় সেই সময়, আবির্ভাব ঘটে জগমোহনের বয়স তার ছাব্বিশ সাতাশ, বেঁটে-খাটো যোয়ান চেহারা, দাড়ি কামানো, চুল আঁচড়ানো। গায়ে ঘরকাচা শার্ট, কঁধে মোটা সুতির সাদা চাদর। গায়ে ঢুকে গটগট করে সে চলতে থাকে হারাণের বাড়ির দিকে, এপাশ-ওপাশ না তাকিয়ে, গম্ভীর মুখে। রসিক ডাকে দাওয়া থেকে, জগমোহন নাকি ? কখন আইলা ? * * নন্দ বলে, আরো শোন, শোন, তামুক খাইয়া যাও। छicभांश्न किce डांकाश्घ्र नां । রসিক ভড়কে গিয়ে নন্দকে শুধোয়, কি কাণ্ড বুঝলা নি ? ८कभटन कभू ? অবাক হয়ে মুখ চাওয়াচাওয়ি করে দু’জনে। পথে মথুরের ঘর। তার সঙ্গে একটু ঘনিষ্ঠতা আছে জগমোহনের। নাম ধরে হাক দিতে ভেতর থেকে সাড়া আসে না, বাইরের লোক জবাব দেয় । ঘরের কাছেই পথের ওপাশে একটা তালের ওঁড়িতে দু’জন মানুষ বসেছিল নির্লিপ্তভাবে একজনের হাতে খোটাসুদ্ধ গরু-বাধা দডি । তাদের একজন বলে, বাড়িতে নাই। তুমি কেডা, হারামজাদাটারে খোজ Jांन ? জগমোহন পরিচয় দিতেই দু’জনে তারা অন্তরঙ্গ হয়ে যায় সঙ্গে সঙ্গে । অ ! তুমিও আইছ ব্যাটারে দুই ঘা দিতে ? তা ভয় নেই জগমোহনের, তারা আশ্বাস দেয়, হাতের সুখ তার ফাঁসকাবে না । কাল সন্ধ্যায় গেছে গা থেকে, এখনো ফেরেনি মথুর, কখন ফিরে আসে ঠিকও নাই, তার অপেক্ষায় দাড়িয়ে থাকতে হবে না জগমোহনকে ! মথুর ফিরলে তাকে যখন বেঁধে নিয়ে যাওয়া হবে বিচারের জন্য, সে খবর পাবে। সবাই মিলে ছিড়ে কুটিকুটি করে ফেলার আগে তাকেই নয়। সুযোগ দেওয়া হবে মথুরের নাক কানটা কেটে নেবার, সোিসেয় মায়া জামাই, তার দাবি সবার আগে ! শাউড়ী পাইছিলা দাদা একখান ! নিজের হইলে বুঝতা। জগমোহন জবাব দেয় ; ঝাজের সঙ্গে চলতে আরম্ভ করে। শুনে দু’জনে তারা মুখ চাওয়াচাওয়ি করে অবাক হয়ে! আচমকা জামাই এল, মুখে তার ঘন মেঘ। দেখেই ময়নার মা বিপদ গনে। • व-निद्धि श्रह,