পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ব-নির্বাচিত গল্প.pdf/১৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হারাণের নাতজামাই እbዖዓ ময়নার কান্না খিতিয়ে এসেছিল, সে বলে, মণ্ডলখুড়ার লগে গোদালপাড়া গেছিল, ফিরতি পথে একা পাইয়া ধরছে। ক্যান ধরছে ? কাইল জব্দ হইছে, সেই রাগে বুঝি। বসে বসে কি ভাবে জগমোহন, আর কঁাদায় না। ময়নাকে । ময়নার মা ভেতরে আসে, কঁাসিতে মুড়ি আর মোয়া খেতে দেয় জামাইকে, বলে, মাথা খাও, মুখে 7ts I আবার বলে, রাইত কইরা ক্যান যাইবা বাবা ? থাইকা যাও। থাকনের জো নাই। মা দিব্যি দিছে। তবে খাইয়া যাও ? আখ্যা ধরাই ? পোলাটারে ধইরা নিছে, পরানাডা পোড়ায়। তোমারে রাইখা জুড়ামু ভাবছিলাম। না, রাইত বাড়ে। আবার কবে আইবা ? দেখি 24 করেও দেরি হয়। তারপর আজ সন্ধ্যারাতেই পুলিস হানার সেই-- রকম সোর ওঠে কাল মাঝরাত্রির মত। সদলবলে মন্মথ আবার আচমকা হানা দিয়েছে । আজ তার সঙ্গের শক্তি কালকের চেয়ে অনেক বেশী । তার চোখ সোজাসুজি প্ৰথমেই হারাণের বাড়ি । কি গো মণ্ডলের শাশুড়ী, মন্মথ বলে ময়নার মাকে, জামাই কোথা ? ময়নার মা চুপ করে দাড়িয়ে থাকে। এটা আবার কে ? खाभांशे। भवनांद्र भी बाल ।

, তোর ত মাগী ভাগ্যি ভাল, রোজ নতুন নতুন জামাই জোটে। আর

তুই ছুড়ী এই বয়সে হাতটা বাড়িয়েছিল। মন্মথ রসিকতার সঙ্গে ময়নার থুতনি ধরে আদর করে একটু নেড়ে দিতে। তাকে পর্যন্ত চমকে দিয়ে জগমোহন লাফিয়ে এসে ময়নাকে আড়াল করে গর্জে ওঠে, মুখ সামলাইয়া কথা কইবেন। বাড়ির সকলকে, বুড়ো হারাণকে পর্যন্ত, গ্রেপ্তার করে আসামী নিয়ে রওনা 'o -fifts o