পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ব-নির্বাচিত গল্প.pdf/৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নেকী খুব ভোরে ঘুম ভাঙতেই অশোক আমবাগানে চলে গেল। পুকুর খায়ে ঘাটের কাছে একটা তালগাছ কান্ত হয়ে পড়েছিল, তার গুড়ির ওপর বলে সক্ষ बैंक नथब्रि एिक 65ाम्र ब्रदेल। একগোছা বাসন হাতে নিয়ে ঝোপ ঘুরে পুকুরের তীরে এসে অশোকের দিকে নজর পড়তেই নেকী থমকে দাড়িয়ে পড়ল। একরাত্রে তার ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে গেছে। চোখ লাল, চোখের কোলে কালি ! কাল বিকালে অতি যত্নে কবরী রচনা করেছিল, কার জন্য-বুঝে কাল অশোকের খুশির সীমা থাকেনি। আজ সে কবরী বিশৃঙ্খল হয়ে গেছে। অশোকের বুক টনটন করে উঠল। কাছে এসে বললে, লীলা, আমায় মাপ 卒西1 নেকীর সর্বাঙ্গ কেঁপে উঠল। জবাব দিতে পারল না । অশোক আবার বললে, আমি বুঝতে পারিনি। লীলা। তোমার কোন দোষ छेिल नीं । ছিল না ? অশোক ভুল করলে, বললে, না। আমি জানি তোমার মামার জন্তেইআপনার পায়ে পড়ি অশোকবাবু, যে নীচ, ভগবানের দেওয়া রূপকে যে ঘুষের মত ব্যবহার করে, দয়া করে তাকে নিচেই থাকতে দিন। বলে নেকী च्वर्थेन्द्र छ्वा, °थं छ्पून्न । অশোক পথ ছেড়ে দিল। তার অস্বাভাবিক বিবৰ্ণ মুখের দিকে চেয়ে দাত দিয়ে ঠোঁট কামড়ে ধরে নেকী ঘাটে নেমে গেল। পরদিন অশোক কলকাতা রওনা হল। মাস তিনেক পরের কথা । সকালে মার কাছ থেকে অশোক একখানী চিঠি পেল। মা লিখেছেন, মাসখানেক ধ’রে তিনি জরে ভুগছেন, খুব সম্ভব ম্যালেরিয়া ধরেছে। ডাক্তার চেঞ্জে যেতে বলেছেন, রাচি যাওয়া ঠিক হয়েছে। অশোকের বাবার ছুটি নেই, রাচি পৰ্যন্ত যেতে পারবেন না । কলকাতায় পৌছে দিয়ে তিনি ফিরে যাবেন, কলকাতা থেকে অশোককে সঙ্গে যেতে হবে। সে যেন প্ৰস্তুত হয়ে QG e V-fitfirst