পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ব-নির্বাচিত গল্প.pdf/৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

शैनि 锐减 BBDBDD BDBB BDS DDBD DD DBuD DDBS DDDBBD DD DD DLLLLLBB লোক মামলাকে জটিলতর করিয়া খুশিমত মীমাংসার দিকে ঠেলিয়া দিবার সুযোগ পান তত বেশী !! সহজ সরল ঘটনা। বাহির হইতে ঘরে শিকল তোলা ছিল আর স্বয়ং পুলিস গিয়া খুলিয়াছিল-সে শিকল । ভিতরে ছিল মাত্র রক্তমাখা মৃতদেহটা আর ভয়ে আধ-পাগলা গণপতি। গোটা দুই টিকটিকি আর কয়েকটা মশা ছাড়া ঘয়ে আর দ্বিতীয় প্ৰাণী ছিল না। মশা অবশ্য মানুষ মারে,-মানুষ যত মানুষ মারে তার চেয়েও ঢের ঢের বেশী, তবু কেন যেন এই খুনের অপরাধটা মশার ঘাড়ে চাপানোর কথাটা গণপতির পক্ষের উকীলেরা একবার ভাবিয়াও দেখিলেন না। তঁরা শুধু প্ৰমাণ করিবার চেষ্টা করিতে লাগিলেন যে, মৃতদেহটা আগেই ঘরের মধ্যে ছিল, পরে গণপতিকে ফাকি দিয়া ঘরে ঢুকাইয়া বাহির হইতে শিকল তুলিয়া ८ा€द्मा ठूग्न । ‘বড় বিপদ, দয়া করে শীগগির একবার আসবেন ?'-এই কথা বলিয়া গণপতিকে ফাকি দিয়াছিল একটি লোক, যার বয়স ছিল প্ৰায় চল্লিশ, পরনে ছিল কেঁচানো ধুতি, সিদ্ধের পাঞ্জাবি আর পালিশ করা ডাৰ্বি সু। গোফ দাড়ি কামানো, চোখে পুরু কঁাচের চশমা, বিবৰ্ণ ফরসা রঙ-লোকটাকে দেখতে নাকি অনেকটা ছিল কলেজের প্রফেসারের মত । (কলেজের প্রফেসার হইলেই মানুষের চেহারা কোন বৈশিষ্ট্য অর্জন করে। কিনা গণপতিকে এই কথা জিজ্ঞাসা করা হইলে DB BDDD BB EBDB DS SBDB DDB D BD DBuBDBD DBD ছিল।) এই লোকটি ছাড়া আরও তিনজন লোককে গণপতি দেখিতে পাইয়াছিল, বাড়ির সরু লম্বা বারান্দাটার শেষে। তিনতলার সিডির নীচে অন্ধকারে কারা দাড়াইয়াছিল। (অন্ধকারে দাড়াইয়া থাকিলে গণপতি তাদের দেখিতে পাইল কেমন করিয়া ?-বিচারক এই কথা জিজ্ঞাসা করিলে গণপতি কিছুক্ষণ বোকার মত চুপ করিয়া থাকিয়া এমন জবাব দিয়াছিল যে বিচারক সন্দিগ্ধ দৃষ্টিতে তার দিকে তাকাইয়াছিলেন । ) গণপতি ষে কৈফিয়ত দিল, সেটা ষে একেবারে অসম্ভব।--তা। অবশ্য বলা যায় না, অমন কত মজার ব্যাপার জগতে ঘাঁটিয়া থাকে। কিন্তু দুঃখের বিষয় আট দশজন দেশ-প্ৰসিদ্ধ উকীল ব্যারিষ্টারের চেষ্টাতেও এটা ভালমত প্ৰমাণ করা গেল না। গণপতির ফাসির হুকুম হইয়া গেল ! e V-fitfigu o