পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচনাসমগ্র প্রথম খণ্ড.djvu/৫০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

bang labOOk.S. in গ্রন্থপরিচয় দিবারাত্রির কাব্য [তৃতীয় ভাগ : রাতেব কবিতা] পত্রিকার পাঠ আনন্দ কথা বলে না। আনন্দেব বর্ষা-বিরাগে । বভাগশ্ৰী, আশ্বিন ১৩৪১, পৃ. ৩১৯ কিন্তু সবদিক দিয়ে অনাথের বিরুদ্ধাচরণ কাবাব জন্য শিশু গোপালমূর্তিাব পুজাবিণী মালতী তান্ত্রিক গুবুব কাছে মন্ত্র নিয়েছে। পু ৩২১ আচ্ছা, তুমি কি সত্যি আমাকে ভালবাস ? পূ ৩২২ প্রত্যেকটি ঝবে-যাওয়া ফুলের জন্য বোজ যেমন একটি ফ-এর ধ্রুশ ফোটে, প্রত্যেকটি মবে।-যাওযা ভালবাসার জায়গায় তেমনি একটি করে ভালবাসা জন্মায । १ ७२७ আনন্দ মুহাম্যানাল মািত তাকিযে ছিল। বললে, “না ?’ ‘ত"মবা তো একদিন মলে যাব ; পু ৩২৩ অনাথের এটুকু দুৰ্ব্বলতা হেবম্ব কল্পনা কবিতে পাবে। মালতী তাকে দিয়ে সেদিন কি ভালটাই যে কাসিয়ে নয তাও সে সহজেই বুঝতে পাবে। ° ७२8 অচেনা পাখির লীলাচাঞ্চল্য। ক্ষুধাশীর্ণ দুটি ভীৰু কুকুর এই বনে ভালবাসতে এসেছে। মৃদু অমায়িক হাসি হেসে হোিবশ্ব সম্মতি জানায়, অস্ফুট স্বাবে বলে, জয় হোক। পৃ. ৩২৪ তবু প্ৰাণপণে তাবা কথা বলছে। এবা চেয়ে সংসারে, অন্ততঃ ভালবাসার ব্যাপারে আটকা পড়েছে এমন একটি শুরুষ ও একটি নাবীর মধ্যে, যদি এই নিযম প্রচলিত থাকত যে মন জানাজানি হয়ে যাবাব পব, সেদিন তাদের প্রথম দেখা হবে সেদিন একজন হয়। ‘আয় সুপ্রিয়া’ বলে আব্ব একজনকে তৎক্ষণাৎ বুকে জড়িয়ে ধরবে নয়তো লাথি মেবে বলবে, বেরিযে, যা-তাও যে অনেক ভাল ছিল। চিরকাল এমনভাবে মানুষ কত কথা বলতে পারে? むやの ó Oዒ अश्ठ २iोर्ट হেব্বস্ব কথা বলে না। আনন্দের বর্ষা-বিরাগে - মা রচনাসমগ্র ১, পু ২৯৮ কিন্তু সব দিক দিয়ে অনাথেব বিবুদ্ধাচৰণ কাবাব জন্য মালতী তান্ত্রিক গুরুব কাছে মন্ত্র নিয়েছে। মা বচনাসমগ্র ১, পু ৩০০ ভালোবাসো নাকি আমাকে ? আনন্দের কণ্ঠস্বােব হেরম্বকে চমকে দিল। 지 T5-Tal S, 92 প্রত্যেকটি বাবে।-যাওয়া ভালোবাসাব জায়গায় আবাব তেমনি একটি কবে ভালোবাসা জন্মায । মা বচনাসমগ্র ১, পৃ. ৩০২ আনন্দ মুহামানের মতো তাকিয়েছিল। বলল, যাবে না ? কোন যাবে? আমবা তো একদিন মবে যাব। মা বচনাসমগ্র ১, পৃ. ৩০৩ অনাথব এটুকু দুর্বলতা হেলম্ব কল্পনা কবিতে পারে। মা বচনাসমগ্র ১. পু ৩০৯ ... অচেনা পাখিব লীলাচাঞ্চল্য। [বাকি অংশ বৰ্জিত] মা বচনাসমগ্র ১, পূ: ৩০৪ তবু প্ৰাণপণে তাবা কথা বলছে। [পরবতী অংশ গ্রন্থে বর্জিত] চিরকাল এমনভাবে মানুষ কত কথা বলতে পাৱে ? মা বচনাসমগ্র ১, পৃ. ৩০৭