পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচনাসমগ্র প্রথম খণ্ড.djvu/৫৩৯

bang labOOKS. in পরিশিষ্ট (፩\©እS নুতোব ক্লাইম্যাক্স হইতে, চিত্তেব উদ্দাম অশান্ত প্রকাশ যেখানে নিষ্ঠুর, অনাচারী, অসংযত ; নিজেকে কেন্দ্ৰ কলিয়া পাক খাইতে খাইতে সে দ্রুতবেগে আগুনের চাবিদিকে ঘুরিতেছে-পুথিবী যেভাবে সূর্যের চাবিদিকে ঘোলে। তাবাপর হেবম্বের মনে হইল আনন্দ যেন একটি বিচ্ছিায় অগ্নিশিখা,-সদ্য সদ্য জন্ম লাভ কবিঘা জননীকে প্রদক্ষিণ করিতেছে। দুই বাহু বক্ষে ন্যস্ত, সৰ্ব্বাঙ্গে গতির স্বচ্ছ আবরণ, আগুনে মিশিয়া যাইবে বলিয়া আগুনের BB BB BBB BBYS BBBB BD gB BDBBB BBBS BB DBBD BBBD DBB BBB0kDS নাচ থামিল হঠাৎ। আনন্দোব আহ্যিক ও বৃত্তিক গতি উভয়ই দ্রুত মন্দীভূত হইয়া আসিল । শেষে গতি আছে, কি না বোঝা গেল না। হাঁটু পাতিয়া বসিয়া আনন্দ দুই হাতে মুখ ঢাকিয়া ফেলিল। আগুনের খুব কাছেই । পাতাসে অগ্নিশিখা এদিকে হেলিতেই তাহাব বুক্ষবাবলি চুল ঝলসাইয়া গেল। কিন্তু সে তাহ অনুভব করিতে পাবিল কি না বোলা গেল না । তাহাকে বুকি তুলিযা নিয়া হেলম্ব উঠানে খোলা আকাশের নীচে গিয দাঁড়াইল। আনন্দ কি হাল্কা । ফুলেল SDD g BEB BDBBB BDBB TKu DBDBS SBBB DBB BDBD KSBBBBc0S “gjel 22 rafia early 9” “কি জানি, আমি নাচতে ভুলে গেছি। কিছুতেই অনুদাত্তে নামতে পারলাম না। উঃ, উঃ, মাগে৷ ” ‘খুল बा, झtछ ४' ‘হঁ! সমস্ত শবীৰ আগুনেব মত জ্বাল! কবছে।’ "আগুনেব তাতে এবকম হয়েছে।” "তা কেন হলে ? ভেতব থেকে জ্বলছে যে—-হাড়ের মধ্যে।’ “ZIKIGK IN Sjizo ‘কুঁ, সইতে পারছি না। বাবা বলতেন। আমাৰ হাডেব মধ্যে মজ্ঞা নেই, বিষ আছে নাচলেই সে পিয্যের ক্লিাব' আলস্তম্ভ হয়। কি কৰব, কিসে কমবে ?” তাহাকে বুকে নিয়া উঠানোবা ধূলাব উপবে হেবিম্ব বসিয়া রহিল। আনন্দ কিছুই বোঝে না। এ বিষ নন, নচিতে E BBBB DBBLBDEBBBS BDBBBD BBD BBB BBB BuOSS BB BBBB DuuDD kBBBBD DBB BB uDumuBD BBDD যাইলে । “আল একবার চেষ্টা কবে দেখবে আনন্দ ?” * অ্যাল পাবিব •iা ।” হেরম্ব নিশ্বাস ফেলিয়া বলিল, তবে ধুনি নিভিয়ে দিই?” “দিন । “অতগুলি আলো বেখেই বা কি হবে ?” “সব নিভিযে দি• { আনন্দ নিজেই ধুলায় নামিয়া গেল। তার ঘামে হেবম্বেব বুক ভিজিয়া উঠিয়াছে। বালতি বালতি জল নিয়া হেরম্ব দূর হইতে আগুনেব মধ্যে ঢালিয়া দিতে লাগিল! আগুন কি সহজে নিভি৩ে uuHHH gDrE BDBDBB BBBSBBB BBD uOBLBDBB BBBS BB BB BBB gBB BBB BBB BBDD BB EB ggBee যখন পৰাজয় মানিলে, ঘব শ্মশানেব মত কদৰ্যা হইয়া উঠিয়াছে। ছাই কয়লা আব্ব পোডাকাঠি। পোড়াকাঠ কয়লা আব্ব ছাঁই। বাহিলে আসিয়া হোিবশ্ব আনন্দকে দেখিতে পাইল না। সে সািভযে ঠাকিল, “আনন্দ ” আনন্দ সাডা দিতে সে ছুটিযা বাড়ীীব বাহিবে গেল। “কোথায় যােচ্ছ আনন্দ ?” ‘সমুদ্রে যাচ্ছি,-মান কাবাব।' ‘এত বাত্রে সমুদ্রস্নান চলে না আনন্দ। ফিরে এসো। বাড়ীতে ঠাণ্ড মিষ্টি জল আছে তাতে স্নান করলে তৃপ্তি হবে। এসো, মানিক আমােব, কথা শোনো । ওইটুকু জলে আমার স্নান হবে না। “তুমি যত জল চাও তুলে দেব। ঘরের নালা বন্ধ করে তোমার জন্য পুকুব তৈরী কবে দেব। ফিরে এসো{ “না। আমি সমুদ্রেই স্নান করব।” ‘দাঁড়াও, তোমাব আলখাল্লাটা গায়ে দিয়ে যাও। “আলখাল্লা দিয়ে কি হবে ? ও গায়ে দিয়ে সাঁতাব কাটা যায় না।” “বেশ, কিছুই না নেও, আমি তোমাব সঙ্গে যাব।” ‘আসুন।”