পাতা:মায়াবিনী - পাঁচকড়ি দে.pdf/৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

总急· t 4) İtim bilgi গাড়ীখানা ক্ৰমে অট্টালিকার দ্বারসমীপগত হইয়া দাড়াইলা-লাফাইয়া গিরিধারী সামন্ত অগ্ৰে ভূতলে অবতরণ করিল। 를 “পাহাড় সিং! পাহাড় সিং!” জুমেলা চীৎকার করিয়া ডাকিল। পাহাড় সিং উত্তর করিল না-কে উত্তর দিবে ? গিরিধারী সামন্ত বলিল, “মরুক ব্যাটা-হতভাগা পাঞ্জী ! গোল কোথায় ?” জুমেলিয়া বলিল, “হয় তা ব্যাটা সিন্ধি-গাজা খেয়ে, বেন্থস হ’রে প’ড়ে আছে-মারুক সে ; গিরিধারী, তুমি আমায় ভগ্নীকে তুলে নিয়ে its " “ভগ্নী! জুমেলিয়ার ?” মৃদুগুঞ্জনে ডিটেকটিভ। আপনা-আপনি বললেন-- তাহার। আপাদমস্তক বিকম্পিত হইল । গিরিধাৱী জিজ্ঞাসিল, “ম’রে গেছে না কি ?” ঈষদ্ধান্তে জুমেলিয়া বলিল, “মরেছে ? না-এখনও মরেনি; যাও, ইহাকে তুলে নিয়ে যাও।” গিরি। কোথায় নিয়ে রাখবি ? জু। বৈঠকখানা ঘরে। বৈঠকখানার ভিতরে দেবেন্দ্ৰবিজয় তাহদের অপেক্ষায় ছিলেন। গিরিধারী সেই কক্ষেই আসিবে জানিয়া দ্বারপাশ্বে লুক্কায়িত রহিলেন। তখনই সংজ্ঞাহীন রেবতীকে লইয়া গিরিধারী তথায় প্ৰবিষ্ট হইল। তথায় আলো না থাকায় সে দেবেন্দ্রবিজয়কে দেখিতে পাইল না। পশ্চিম পার্শ্বস্থিত অৰ্দ্ধোন্মুক্তবাতায়নপ্রবিষ্ট জ্যোৎস্নালোকে ঘরটি অস্পষ্টভাবে আলোকিত ; তৎসাহায্যেই গিরিধারী শয্যাটী দেখিতে পাইল ; তদুপরি রেবতীকে রাখিয়া বহিৰ্গমনোদ্যোগ করিল। এমন সময়ে দেবেন্দ্ৰবিজয় নিঃশব্দে তাহাকে আক্রমণ করিলেন ;