পাতা:মায়াবী - পাঁচকড়ি দে.pdf/১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भप्रायो । orrogr-surpr -- r r তেছে না। । দুই একটি রবের জন্য এই নীরব বুজনীকে একেকরে নীরব-নিস্তব্ধ বলিতে পারা যায় না ; সন্মুখস্থ নদীটির, কলকলনাদনিরন্তর ; নদীতীরস্থ লক্ষ ঝিল্লীর সমবেত আৰ্ত্তনাদ ( थॉर्डनांतरे दप्छे?' ইহাৰ্ত্ত নিরন্তর; নীড়স্থ বিনিদ্র কোন পক্ষীর পক্ষম্পন্দনশব্দ-কদাচিৎ ; পার্শ্ববৰ্ত্তীৰ্ণ লোকালয় হইতে কোন নিদ্রোখিত শিশুর করুণ ক্ৰন্দনকচিৎ; আতিদূরস্থ কুকুর-রব-ইহাও কাচিৎ । নদীবক্ষে তরঙ্গে তরঙ্গে যে মেঘের ছায়া ও অন্ধকার এক সঙ্গে নৃত্য করিতেছিল, তটে, বসিয়া এক ব্যক্তি সেই দিকে অন্যমনে চাহিয়াছিল। তখন মেঘের সঙ্গে অন্ধকার আরও ঘনীভূত হইয়া অন্ধকার নদীব্যক্ষ আরও মসীময় করিয়া তুলিতেছিল। বায়ু নিজের অস্তিত্ব সপ্ৰমাণ করিবার জন্য এক একবার একটু একটু চেষ্টা করিতেছিল - চেষ্টা মাত্র। O নদীতটস্থ লোকটির পশ্চাতে, কিছু দূরে, মোহিনী শাণিত ছুরিকা · হস্তে নিঃশব্দপদসঞ্চারে অগ্রসর হইতেছিল এবং পিশাচীর চোখের মত তাহার চোখ দুটা উল্কাপিণ্ডবৎ সেই সূচীভেদ্য অন্ধকারে - বড় ਸੰਰ জ্বলিতেছিল। o যখন মোহিনী প্রায় তাহার নিকটস্থ হইয়াছে, তখন সেই লোৱটি ফিরাইয়াই মূহু হাস্তে বলিল, “মোহিনী, আজ আবার জ্বালাইতে সয়াছ ? আর নিকটে আসিয়ে না—আমাকে মারিবে কি ? তাহা লে তুমি নিজেই মরিবে।” * হতাশ হইয়া নিতান্ত বিস্মিতের ন্যায় মোহিনী সেইখানে फुझेन । আর অগ্রসরচনা হইয়া বলিল, “আমি ত মরিয়াছি—এমন মরণ আর কি আছে ? কিন্তু বিনোদ, আজও তুমি বড় বঁাচিয়া গেলে। একদিন এমন দিন আসিবে, সেই দিন দেখিবে এই ছুরিখানা তোমার ; বুকে আমূল বিস্তু রহিয়াছে।”